বিপ্লব রায়#
গত বেশ কয়েকদিন যাবত ভোলা শহরসহ প্রায় বাজার গুলোতে মাছ ও সবজির দাম রাত রাতি অতিরিক্ত বৃদ্ধি অভিযোগ থাকলেও প্রশাসন ব্যস্ত সভা সেমিনার নিয়ে।প্রায় দোকানে দেখা যায় সাধারন মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে মাছ ও তরকারি দাম। সকালে এক দাম বিকেলে আবার অন্য দামে বিক্রিয় করা হয় একই পন্য।
আজ সকালে ভোলা শহরের বাজার গুরে দেখা যায়, এক কেজি পোয়া মাছ ৬০০- ৭০০ টাকা, চিৎড়ি মাছ ৭০০- ৮০০ টাকা, রুই মাছ ৪০০ টাকা,কাতাল মাছ ৪৫০ টাকা, সহ অন্যান দাম মাছের দাম ও অতিরিক্ত ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে। অন্যদিকে ইলিশের বাজার তো ভারতের বাজারে গিয়ে রেগে আছে, তবে তাও বিক্রিয়ের বাজার এক হালি ৪০০০-৭০০০টাকা পর্যন্ত।
অন্যদিকে মাংসে দামও কোন অংশে কম নয়,গরুর মাংস প্রতি কেজি ৫২০টাকা, দেশি মুরগী কেজি ৫০০ টাকা,ফার্মা মুরগী ১৯০ টাকা,কবুতর জোড়া ৩৫০ টাকা।
পাশাপাশি ভোলার সবজির বাজারেও পিয়াজের দাম তো সকলের জানা, দেশি ডিম বিক্রি হয় এক হালি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা ও ফার্মের হালি ৪০ টাকা, ১ কেজি ধনেপাতা বিক্রয় হয় ২০০ টাকা, আলু ২০টাকা, মসুর ডাল বিক্রয় ১২০ টাকা, গাজর ৮০ টাকা, পেপের কেজি ২০- ২৫ টাকা।
ক্রতাদের অভিযোগ বিক্রিতারা সাবাই এক জোট হয়ে সমিতি দ্বারা দাম নির্ধারণ করে পন্য বিক্রয় করেন, ভোলার হাট গুলো তে। তাই ঢাকা ও অন্য সকল শহরের তুলনায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য দাম ভোলায় অনেক বেশি।
পাশাপাশি বিক্রতারাও জানান পন্য দাম অনা নেওয়া তথা বহনগত কারনে পন্যের দাম একটু বেশি বিক্রয় করতে হয়।
উল্লেখ অতি তাড়াতাড়ি বাজার পরিদর্শনে নেমে মনিটরিং না করলে, ভয়াভহ রুপ ধারন করতে পারে ও এছাড়াও প্রশাসন কে দায়ী করেন সাধারন মানুষ।