আদিত্য জাহিদ, চরফ্যাশন থেকে,
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনের সংসদ সদস্য উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপিকে চরফ্যাশনের বেতুয়া লঞ্চ ঘাটে শনিবার (১০ নভেম্বর) ভোর ৫ টায় অর্ধলক্ষ জনতা বরণ করেছেন। তার প্রায় ১০ বছরের সংসদ সদস্যের জীবনে লঞ্চঘাটে এটাই বড় ধরণের সংবর্ধনা বলে জানা গেছে।
দলীয়সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন করা হয়েছে ভোলা- ৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে। ২০০৮সালের ২৯ ডিসেম্বর বিপুল ভোটের ব্যবধানে নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব। তার পর থেকে এলাকায় উন্নয়ন শুরু করেন। দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচনে তার প্রতিদ্বন্দি প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় দ্বিতীয় বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সরকারের প্রথমে পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের উপমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বে পালন করেছেন। পূর্বের মন্ত্রনালয় পরিবর্তন হয়ে বর্তমানে সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন মন্ত্রনালয়ের উপমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি নজর কাড়ার মত উন্নয়ন হল। ভোলা থেকে ডিভিশন-২ স্থানান্তর, জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, ২য় যুগ্ম জজ কোর্ট, সহকারী জজ কোর্ট, নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্ট, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ কোর্ট চরফ্যাশনে প্রতিষ্ঠা করেছেন। উপমহাদেশের মধ্যে ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে সর্বোচ্চ সু-উচ্চ জ্যাকব টাওয়ার, ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে শেখ রাসেল শিশু ও বিনোদন পার্ক, ফ্যাসন স্কয়ার, ডেন্সিং ফোয়ারা, চরকুকরী-মুকরী ১০ কোটি টাকা ব্যয় রেষ্ট হাউজ, ৫০শয্যা থেকে ১০০শয্যা হাসপাতাল উন্নীত করণ, আধুনিক বাস টার্মিনাল, মায়া নদীর উপর ৪০কোটি টাকা করে ব্যয়ে দু‘ ব্রীজ নির্মাণ, চরফ্যাশন সরকারি কলেজে ৬তলা বিশিষ্ট লিপ্টসহ ভবন স্থাপন, ৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিও ভূক্তি করণ, চরফ্যাশন কলেজ ও টিভি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মনপুরায় কলেজ ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারি করেন। স্কুল-মাদ্রাসাসহ অসংখ্য উন্নয়ণ করেন।
এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ফলে চরফ্যাশন-মনপুরায় জনপ্রিয়তা হয়ে উঠে আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি। নির্বাচনের তফসীল ঘোষণার পর শনিবার ঢাকা থেকে চরফ্যাশন বেতুয়া লঞ্চে পৌছেন উপমন্ত্রী। চরফ্যাশনে নেতাকর্মী ও সাধারণ জনতা উন্নয়নের বরপূত্র হিসাবে বরণ করতে কাক ডাকা ভোর থেকে অধির আগ্রহে জমায়েত হতে থাকেন মেঘনার তীরে। বিভিন্ন স্থান থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে সকাল ৬টায় উপস্থি হয়ে যায় জনতা।
এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ফলে চরফ্যাশন-মনপুরায় জনপ্রিয়তা হয়ে উঠে আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি। নির্বাচনের তফসীল ঘোষণার পর শনিবার ঢাকা থেকে চরফ্যাশন বেতুয়া লঞ্চে পৌছেন উপমন্ত্রী। চরফ্যাশনে নেতাকর্মী ও সাধারণ জনতা উন্নয়নের বরপূত্র হিসাবে বরণ করতে কাক ডাকা ভোর থেকে অধির আগ্রহে জমায়েত হতে থাকেন মেঘনার তীরে। বিভিন্ন স্থান থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে সকাল ৬টায় উপস্থি হয়ে যায় জনতা।
আসলামপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বেতুয়াঘাটের মৎস্য আড়ৎদার নুরে আলম মাষ্টার বলেন, চরফ্যাশন-মনপুরায় আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব যে উন্নয়ণ করেছে তার ফলশ্রুতি এই কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে হাজার হাজার জনতা ভোর ৬টার পূর্বেই উপস্থিত হয়েছেন এই জন্য আমি আসলামপুরবাসীর পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন আখন বলেন, উপমন্ত্রী জ্যাকব শুধু উন্নয়নই করেননি তিনি তৃণমূলের সকল নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নিয়েছেন। সাধারন মানুষের সুখে-দুখে পাশে ছিলেন। যে এলাকায় যা প্রয়োজন তা পুরণ করে দিয়েছেন। এক কথায় আমরা যা চাইনি, তার চেয়ে বেশী তিনি আমাদেরকে দিয়েছেন। এখন আমরা তাকে দেয়ার সময় এসেছে। নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে উন্নয়নের ঋণ পরিশোধ করবে সাধারণ মানুষ।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন আখন বলেন, উপমন্ত্রী জ্যাকব শুধু উন্নয়নই করেননি তিনি তৃণমূলের সকল নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নিয়েছেন। সাধারন মানুষের সুখে-দুখে পাশে ছিলেন। যে এলাকায় যা প্রয়োজন তা পুরণ করে দিয়েছেন। এক কথায় আমরা যা চাইনি, তার চেয়ে বেশী তিনি আমাদেরকে দিয়েছেন। এখন আমরা তাকে দেয়ার সময় এসেছে। নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে উন্নয়নের ঋণ পরিশোধ করবে সাধারণ মানুষ।
উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি বলেন, আমি আজ ধন্য আমাকে বেতুয়ালঞ্চ ঘাটে হাজার হাজার জনতা যে ভাবে শীতের সকালে উপস্থিত হয়ে ভালবাসা দেখিয়েছেন আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি। সাথে সাথে আগামী ২৩ ডিসেম্বর নৌকা প্রতীকে ভোট দেয়ার জন্যে আমি ভোলা-৪ (চরফ্যাশন—মনপুরার )সকল জনগনকে উদাত্ত আহবান জানাচ্ছি।
(আল-এম, তাওহীদ ১১নভেম্ববর-২০১৮ইং)