ডেস্ক রিপোর্ট।।
হঠাৎ করে লাশের নগরীতে পরিণত হয়েছে পুরো ভোলা জেলা। প্রতিদিনই একের পর এক মিলছে লাশ। লাশের মিছিল যেন শেষই হচ্ছে না। ভোলা সদর দৌলতখান বোরহান উদ্দিন লালমোহন চরফ্যাশন মনপুরা সহ সকল উপজেলাই প্রতিদিন লাশের খবর পাওয়া যাচ্ছে। সর্বশেষ ভোলার কালিবাড়ি রোডের আমতলা মোড়ে সাবেক কাউন্সিলর বিএনপি নেতা সোভান কমিশনারের মাছের ঘেরের কেয়ারটেকার কে কুপিয়ে হত্যা করেছে ভোলাই পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত ঘাতক তুষার। এছাড়াও ভোলার দৌলতখানে রাব্বি সহ পরপর দুই দুটি প্রকাশ্য হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও দূরদ খানে দেশকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে কিশোর গ্যাংঙ্গের ঘাতকরা। ভোলার চরফ্যাশনেও একাধিক হত্যার ঘটনা ঘটেছে। ভালো নেই লালমোহনও সেখানেও ধারাবাহিকভাবে মিলছে লাশ। কয়েকদিন হলেও মনপুরার লাশের খবর কম আসলেও ধর্ষণ এবং দস্যুতার ঘটনা ফের বেড়েছে মনপুরায়। আজও ভোলার বোরহানউদ্দিনে পুকুরে লাশের সন্ধান পেয়েছে থানা পুলিশ। এসব দেখে দুষ্ট লোকেরা বলতে শুরু করেছে লাশের নগরীতে পরিণত হয়েছে ভোলা। ভোলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহিদুজ্জামান কে বিব্রত করতে এমনটি করা হতে পারে বলেও মনে করছেন কেউ কেউ। একটি হত্যার দ্রুত বিচার না হলে বা আসামি সনাক্ত কিংবা গ্রেপ্তার না হলে আরেকটি হত্যার ঘটনা ঘটানোর সুযোগ পায় প্রত্যক্ষদর্শীরা। তবে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে হত্যার ঘটনাটি ভোলায় মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়বে। ভোলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন বলে প্রত্যাশা করছেন ভোলার মানুষ।
ভোলা নিউজ / টিপু সুলতান
