লালমোহনের শ্রমিক খুন ২০ হাজারে রফাদফা।।

লালমোহন  প্রতিনিধি।।২৯ জুন ভোলার লালমোহনে খুন হন মোঃ মাহমুদ আলী। ২০ হাজার টাকায় খুনের রফাদফা হলেও সেই টাকাও ভিকটিমের পরিবারকে দেননি চিটাররা। জুন মাসের সেই খুন দিয়েই শুরু হয় ভোলার সিরিজ খুনের ঘটনা। পুলিশ লাশ ময়না তদন্ত ছাড়াই মাটি দিতে বাদ্য করান বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। ভিকটিমের পরিবার জানান, ভোলার লালমোহনের প্রভাবশালি ঠিকাদার লালমোহনের বদরপুর ইউনিয়নের হাজীবাড়ি সামনে সাইক্লোন সেল্টারটি নির্মান করছেন। ঘটনার দিন কাজ শেষ করে মালামাল রাখার ঘরে আসলে সেখানেই খুনহন কালমা ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের সরবতদি হাওলাদার বাড়ির মুকবুল আহমেদের ছেলে মোঃ মাহমুদ আলী। কথিত ইঞ্জিনিয়ার মিরাজ ওই খুনের ঘটনা ও রফাদফার সাথে জড়িত বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসি। তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি খুনের ঘটনা স্বীকার করে ভিকটিমের পরিবার ও আত্নীয়দের সাথে যোগাযোগ করার জন্য বলেন। এদিকে একটি খুনের ঘটনা কিভাবে ২০ হাজারে রফাদফা হয় এবং সেই টাকাও না পাওয়া নিয়ে নিহতের এলাকাবাসির মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।এদিকে খুনের ঘটনায় বিচার না হওয়ায় ভোলার খুনের ঘটনা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ভোলার রাজনৈতিক ও সামাজিক সংঘঠনের নেতারা। খুনের ঘটনা নিয়ে কাজ করছে ভোলা নিউজের একাধিক ক্রাইম রিপোর্টার। খবরের ভিতরের খবর পেতে চোখ রাখুন ভোলা নিউজে….

SHARE