ভোলা জেলায় কনকনে শীতে কাঁপছে মানুষ

 

 

টিপু সুলতান ঃ ভোলা জেলায় কনকনে শীত চেপে ঘন কুয়াশায় মেখে কাঁপতেছে মানুষ গুলো।যতদুর চেয়ে দেখি আঁধারের মাখামাখি তুমি আমি কোথায় আছি মাঝ খানে ধোঁয়াশায় রাশিরাশি । শিশির মাখা পৌষের একরাশ সজীব স্বপ্ন নিয়ে প্রকৃতি এখন মানুষকে কাছে টানছে। কুয়াশা মাখা প্রকৃতি আর মাঠে মাঠে ফসলের সম্ভাবনার ঘ্রাণ, কৃষকের চোখে মুখে আনন্দের রেখা। উৎসব আর আনন্দের মাঝে নিমগ্ন খেটে খাওয়া মানুষ। এমন সময় প্রকৃতি দূর করে দেয় শত কষ্টের গ্লানি। প্রকৃতির অপরুপ ছবিতে সাজানো মাকরসার জালে আটকা পরেছে সাহিত্য প্রেমিরা। ভোরবেলা মাঠে ময়দানে ঘুরে দেখা যায়, ভেরের সূর্য। হালকা লালচে রংয়ে দিচ্ছে ঝিলিক। সূর্যের কিরণে মুক্তা মালা চোখে পড়ে। কুয়াশার প্রতিটি কনা মুক্তার মতো জ্বলছে। গ্রীষ্ম আর শীতের মধ্যে হেমন্ত যেন অপরূপ এক সেতুবন্ধন। পৌষের শুরুতে দিনের শেষ থেকে ভোর পর্যন্ত শীতল হাওয়া আর বিকেলে ঝরতে থাকা ধুসর কুয়াশা জানাচ্ছে কনকনে শীতের বার্তা । মাঠে প্রান্তরে ভোর বেলা শিশির মাখা ধানের ডলা জানায় দিচ্ছে সম্ভাবনার শীত। ভোলা জেলায় ভোরবেলা দুর্বা ঘাসে শিশির দেখা যায়। কয়েক দিন থেকে ভোরে খুব কুয়াশা পড়েছে তাই শীত শির শির করে দরজায় করা নাড়ছে। প্রকৃতি জানিয়ে দিচ্ছে কনকনে শীতের বার্তা।শীত মানেই উৎসব।চিরায়ত বাংলায় উথাল পাথাল নেই মন নেই ধন হাহাকার মিলে অতিথি পরায়নতা খেয়েছে যে গিলে সুমিষ্ট খেজুর রস; মাটির হাড়ি
পিঠার আমেজে মত্ত কুটুম বাড়ি ভেজানো চিতই পিঠা ফিরনি পায়েস মুড়ি দিয়ে খাওয়া আহা! বড়ই খায়েস এই অভাগা সময়ে তার করি দুরাশাযেন পিঠা আর জামাই মেলা নিয়ে আসে শীতকাল। আবহাওয়া আর জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে এখন শীত পৌষের শুরুতেই কনকনে পড়া শুরু হচ্ছে।তাই বলা চলে, এই কালো এই আলো মাঝে কুয়াশা
প্রকৃতির রং চটা আঁধারের ঘন ঘটা
সবকিছু ঠিক বুঝি; নেই ভরসা তারপরও ভাল আছি মাঝে ধোঁয়াশা । রাতে কাঁথা কম্বল গায়ে দিতে হয়। তারপরেও বোঝা যায় শীত কনকনে আঁধারের ধোঁয়াশায়

SHARE