আরিয়ান আরিফ
৬ লক্ষ টাকা খরচে ও ভালো হয়নি দারিদ্র্য জামালের ভাঙ্গা পা, অর্থের অভাবে চিকিৎসা বন্ধ। আর্থিক সাহায্যে চেয়েছেন দেশের বৃত্তবান ব্যক্তিদের কাছে। ভোলা সদর উপজেলার ২নং পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের গুপ্তমুন্সি গ্রামের বাসিন্দা মোঃ জামাল, পিতা মোঃ শহীদ আলী হাওলাদার। জালাম পেশায় একজন দিন মজুর, ৫ সদস্যদের পরিবারে তিনি একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ৩ বেলা খেয়ে খুব সুখেই কেটেছে তার জীবন, ভাগ্যের নির্মম পরিহাস তাকে বেশি দিন সুখে থাকতে দিলো না। কর্মস্থলে গাছের চাপা পরে একটি পা ভেঙ্গে যায়, চিকিৎসার জন্য দ্রুত ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে পাঠানো হয় ঢাকা ‘রাহাত আনোয়ার’ হাসপাতালে করানো হয় তার অপারেশন। অপারেশনের পরে দীর্ঘ দিন ঔষধ চলতে থাকলেও সমস্যা দেখা দেয় ক্ষতস্থানে, জানতে পারে ইনফেকশন হয়েছে। পুর্ণরায় আবারো করতে হয় অপারেশন, আর্থিক ভাবে তিনি স্বচ্ছ না হওয়ার কারণে ধারদেনা করে আবার ও অপারেশন হয় ঢাকার, ‘এ এম জেড’ হাসপাতালে। দুই বারের অপারেশন সহ যাবতীয় থাকা খাওয়া সব মিলিয়ে খরচ হয় প্রায় ৬ লক্ষ টাকা। আর্থিক ভাবে অসহায় হয়ে পড়লেও আত্মীয় স্বজনের সহযোগিতায় কোনো রকম চলে তার জীবন সংসার। দুঃখের বিষয় হলো পুরোপুরি সুস্থ হয়ে না উঠতেই জামাল কে দেখতে হয় আরেক কালো দিন, রাতের নির্দ্রাকালে ছুটে যায় তার পায়ে বসানো রিং, নিঃস্ব হয়ে পরে অসহায় জামাল। পুনরায় চিকিৎসা করার মতো টাকা না থাকায় বাসায় শুয়ে বসে কাটাতে হচ্ছে তার জীবন। সুস্থ জীবনে ফিরতে সমাজের বৃত্তবান এবং সামর্থ অনুযায়ী দেশের সকলের সাহায্য চেয়েছেন।অর্থিক সাহায্যের জন্য পারসোনাল বিকাশ নাম্বারঃ 01722786630