#############
স্টাফ রিপোর্টার!
ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ৯ নং ওয়ার্ডে ক্লোজার বাজারে গত শনিবার ৪ সেপ্টেম্বর মাদকের আস্তানা ভেংগে দেওয়া হয়। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় দুগুরুফের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত্য ১০জন আহত হয়েছে।
ঘটনা সুত্রে জানা যায়, ঐ এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ নিজান দেওয়ান ও মিন্টু দেওয়ান গংরা কোন এক ওয়াড প্রতিনিধির সহযোগীতায় পুকুর পারে দুইটি ঘর উত্তোলন করে ইয়াবার ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এতে যুবসমাজ হুমকির মুখে পরায় এবং যুব সমাজকে হুমকির মুখ পরায় তাছাড়াও আতঙ্ক থেকে বাঁচার জন্য স্থানীয় জনগণ একত্রিত হয়ে ঐ ইয়াবা আস্তানা ভেঙ্গে দিয়েছে।
সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রবিবার ৬ সেপ্টেম্বর রাত ৮:৩০ মিঃ দিকে ফের ক্লোজার বাজারে ফকির বাহীনির উপর হামলা করে নিজান দেওয়ান ও মিন্টু দেওয়ান গংরা। হামলা করে ৩ টি দোকান ভাংচুর করা হয় এবং ১০ জনকে আহত করা হয়। এদের মধ্যে আহত জাকির আকনকে কুপিয়ে রক্তাত করে ও রফিক নাম এক জনকে ধরে নিয়ে যায়। নিজান দেওয়ান ও মিন্টু দেওয়ান গংরা।
আহতদের অবস্তা আশংঙ্কা জনক দেখে স্থানীয়রা ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এঘটনায় সোমবার ৭ সেপ্টেম্বর দুপুর দিকে উভয় পক্ষের দুজন কে আটক করে পুলিশ। আটককৃতরা হলো হেলাল মেম্বার ও কালাম শিকদার।
আহত রফিকের পিতা আবুল মিঝি জানায়, আমার ছেলে সন্ধার পর বাজারে গেলে নিজান দেওয়ান ও মিন্টু দেওয়ানরা ভারাটিয়া মাস্তান বাহীনি নিয়ে আমার ছেলেকে বগি দা, রানদা দিয়ে কুপিয়ে রক্তাত করে।
আহত জাকির আকনের পিতা মোজ্জামেল বলেন, আমার ছেলে নদী মাছ ধরে, নদী থেকে এসে সন্ধার পর বাজারে গেলে আমার ছেলেকে মারধর করে কে বা কাহারা যেনো নিয়ে যায়, পরে তাকে আমরা খুজে না পেয়ে পুলিশের আশ্রয় নেই পরে রাত ২ টার দিকে বন্ধি আবস্তায় হেলালা মেম্বারের বাড়ি থেকে পুলিশ উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে।
তারা আরো জানান, আমাদের ওয়ার্ডের মেম্বার হেলালের নেতৃত্রে এসব ঘটনা ঘটেছে। তিনি ইয়াবা বিক্রয়ের গডফাদার বলেও জানায়।
হামলার ঘটনা জানার জন্য নিজান দেওয়ান ও মিন্টু দেওয়ানের ফোনে একাধিক বার চেষ্টা করেও তাদের ফোনে পাওয়া যায়নি।