বিপ্লবঃ-
মেঘনা ও তেতুলিয়ার বিশাল জলরাসিতে ইলিশ পোনা নিধনের মহোৎসব চলছে।কেও টাকার পাহার গরছে কেও খেতে পারে না ভাত, সাধারন জেলেদের জন্য অভিযান থাকলে ও প্রভাবশালীদের বেলা উল্টা, আশ্চার্যের বিষয় চাপালি মাছ নামে প্রতি কেজি ৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। দিন শেষে অবিক্রিত থেকে যাচ্ছে টনে টনে ইলিশ পোনা। দিন শেষে বিক্রি না হওয়া ফেলে দেওয়া হচ্ছে তা। দৌলতখানের চকিঘাট,পাতার খাল, ভবানিপুর মাছ ঘাট, চরপাতা নতুন ঘাট, মুন্সির হাট, মেদুয়া, মদনপুর, হাজিপুর মাছ ঘাটে প্রতিদিন বিক্রি হচ্ছে ইলিশ পোনা। বাড়ি বাড়ি গিয়ে কেজি হিসেবে বিক্রি করছে খুচরা ব্যবসায়িরা। মেঘনা, তেতুলিয়া “র মসারিজাল, বিহন্দি, জাল ও খরছি জাল দিয়ে নিধন করা হচ্ছে পোনা গুলো। মেঘনা দৌলতখানের সিমানায় মিজান মেম্বার অপ্রতিরোধ্য । হাজিপুর ইউপি মেম্বার মিজান ও দৌলতখানের কয়জন মিলে এই জাল দিয়ে মেঘনায় স্বিকার করছে ইলিশ পোনা। মার্চ, এপ্রিল ঝাটকা অভিজানে ও বন্ধ হয়নি তাদের জাল ফেলা। কিছু দিন আগে ডেলি লেবার হিসেবে কাজ করলেও হঠাৎ করে অবস্থা পরিবর্তন হয়ে যায় অবৈধ ভাবে এই মাছ শিকার করা লোকদের তার পরেই শুরু হয় রাজত্ব কেও নির্বাচিত হন ইউপি সদশ্য হিসেবে। কেও বা গরে টাকার পাহার আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি গত ১০ বছরে মেঘনায় অবৈধ জাল দিয়ে মাছ শিকার করে কোটি,কোটি টাকা কামিয়েছেন। কোন অভিযানেও গায়ে বাতাস লাগেনি তাদের। আগেই সব ম্যানেজ করে ফেলা হয়। জাটকা অভিযানে শুধু মিজান দের কারনে অভিযানের সাফল্য নিয়ে প্রস্ন থেকে যাচ্ছে। প্রশাসন দেখেও চোখ বুঝে আছে। ইলিশের উৎপাদন কমে যাবে সরকার হারাবে রাজস্ব। ভরা মৌসুমে জেলে দের জাল থাকবে ইলিশ শুন্য।মিজান মেম্বার দের মত জারা আছে জাতীয় স্বার্থে তাদের থামাতে হবে প্রসাশনের।