বিপ্লবঃ-
ভোলার দৌলতখান উপজেলায় চরপাতা ইউনিয়নের মেম্বার আবদুল আজিজ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে । এলাকাবাসী কাছ থেকে বয়স্ক ভাতা, বিজিএফ কার্ড, এবং সরকারি ঘর দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন সময়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে করোনা ভাইরাসের কারনে অসহায় হয়ে যাওয়া মানুষদের জন্য সরকারি ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছেন তা থেকে বঞ্চিত হয়েছে জেলেরা কার্ড থাকা সত্ত্বেও চাউল পায়নি । দরিদ্র সাথে যুদ্ধ করতে গিয়ে তাদের দেয়া টাকা ফেরত চাইলে আবদুল আজিজ তাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে আজ ১৮ এপ্রিল শনিবার চরপাতা ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে ইউপি সদস্য আবদুল আজিজ এর বিরুদ্ধে স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে এ সমস্ত অভিযোগ তোলেন। উক্ত ওয়াডে সরকারের দেয়া ত্রান সমগ্রী থেকে বঞ্চিত করিয়াছে এবং টাকা আত্বস্বাধ করার অভীযোগ পাওয়ায় ধারাবাহিকতায় আজ ১৮ এপ্রিল চরপাতা ৯ং ওয়ার্ড ঘুরে দেখতে পায় এখানকার চিত্র সম্পুর্নই আলাদা করোনার কারনে খেটে খাওয়া এ সমস্ত হতদরিদ্র মানুষগুলো সরকারের দেয়া ত্রান সমগ্রী পাওয়া তো দুরের কথা তাদেরকে প্রতিনিয়ত চাউল এর কাড দিবে বলিয়া প্রতারনার মূলক নিয়ে গেছে শেষ অর্থটুকু।
জানা গেছে, ক্ষমতাসীন দলের মেম্বার হওয়ার কারনে এবং নদীর পাড়ে সংলগ্ন মানুষদের নিরক্ষরতার সুযোগে অনিয়ম দুর্নীতিতে তিনি অনেকটাই লাগামছাড়া। সালিশ বৈঠক থেকে শুরু করে সব কাজেই তাকে দিতে হয় চাঁদা। টাকা ছাড়া তিনি নাকি কোনো কাজই করেন না।
বয়স্ক ভাতার কার্ড বিজিএফ কার্ড ও সরকারি ঘর পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ইতিমধ্যে অনেকের কাছ থেকে ২ হাজার ৫ হাজার ১২ হাজার টাকা প্রর্যন্ত করে টাকা আত্যসাধ করেন। চরপাতা ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা এখন না খেয়ে জীবন যাপন করিতেছেন, এ বিষয়ে বিজ্ঞ প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানান কঠিন পদক্ষেপ নেওয়ার।