এম. ইমরান হোসাইনঃ
গ্রামের লকডাউন গুলো হলো নিজেদের মৃত্যু ফাদ তৈরি ও প্রশাসনের সাথে ধোকাবাজি, এলাকায় চলছে স্বেচ্ছায় লকডাউন। বিভিন্ন জেলা থেকে আসাদেরকে রাখা হচ্ছে কড়া নজরদারিতে। বের হতে দেয়া হচ্ছে না বাড়ি থেকে। যেন স্থানীয় লোকজনই হয়েছে সতর্ক প্রশাসন। স্থানীয় বাজার গুলোকে দেখলে মনে হয় এ যেন ঈদ বাজার। সাথে চলছে চোর পুলিশ খেলা। ঘটনাটি এখন আমাদের নিয়মিত সঙ্গী। অতি আনন্দের সাথে অনেকেই চা, সিগারেট, পান খাচ্ছেন। সবাই সবাইকে সতর্ক করতে দেখা যাচ্ছে। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাজারে কয়েক শতাধিক লোকের জনসমাগম হচ্ছে যা করোনা ছড়ানোর সবচেয়ে সহজ মাধ্যম। কেউ মানছেন না দুরত্ব, কারো মুখে নেই মাস্ক, আবার কয়েকজন মিলে আছেন খোশ গল্পে। কোন একটি গাড়ি চোখে পড়লেই পুরো বাজার ফাকা ও নিস্তব্দ হয়ে যায়। পুনরায় তারা আবার গনজমায়েত সৃষ্টি করে। প্রশাসনের চোখে ধুলা মেরে কিছ্ক্ষুনের জন্য লকডাউন এর চিএ দেখিয়ে এলাকার যুবসমাজ, রাজনৈতিক মহল ও সামাজিক লোকজন বাজারে জমায়েত হয়ে মনের খোড়াক যোগাচ্ছেন। এখনো ভাবছে তারা নিরাপদ, করোনা আমাদের দেশে আসেনি। এমতাবস্থায় আমাদের প্রতিটি গ্রামে প্রশাসনের টহল ও কড়া নজড়দারি অতি জরুরী হয়ে পড়েছে। গ্রামের লকডাউন গুলো হলো নিজেদের মৃত্যু ফাদ তৈরি ও প্রশাসনের সাথে ধোকাবাজ। এদিকে প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।