বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বন্ধ হয়নি ভোলার মৃত্য দরজা ইলিশা ঘাট। কোষ্টগার্ড দক্ষিণ জোনের লক্ষীপুর স্টেশনকে ম্যানেজ করেই চলছে এই আমদানি রপ্তানির কাজ। পার ট্রলারে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকার ভাগবাটোয়ারা করছেন লক্ষিপুরের প্রাভাবশালী ঘাট মালিক এক মেম্বার নামের জেলা পরিষদের সদস্য ওই ওয়ামীলীগ নেতা। মতির হাট, আলেকজান্ডার ও মজুচৌধুরীর হাটের ঘাট দিয়েই ভোলায় ডুকছেহাজারো সন্দেহ ভাজন করোনার রুগী। এতে আতংকিত হয়ে পরেরেছেন ভোলর সাধারণ মানুষ। ভোলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও নৌবাহিনী মিলে কঠোর পরিশ্রম করে যখন অবস্থার উন্নতির দিকে যাচ্ছিলেন। তখনি লক্ষিপুর ও ইলিশা ঘাট হয়ে উঠেছে এক মৃত্যু দরজা নামক আতংকের নাম।
আজও ইলিশাঘাট দিয়ে এসছে হাজার হাজার মানুষ। ভোলার সাথে দেশে ১৫ টি জেলার যোগাযোগ ইলিশাঘাট দিয়ে আর এই করোনাভাইরাস আতঙ্কে সরকার সারা দেশে মানুষের যাতায়াত সিমিত করলেও দ্বীপ জেলা ভোলায় বিপরীত।
প্রতিদিন কয়েক হাজার লোক ফেরি ও স্টিলবডি,ট্রলার, স্পিড বোটে ভোলায় আসছেন বিভিন্ন জেলার লোক এতে আতঙ্কে রয়েছেন ভোলার মানুষ।
সবচেয়ে ঝুঁকিপুণ জেলা নারায়ণগঞ্জ আর সেখান থেকে গতকালও রাজাপুরের ৪ নং ওয়ার্ডের কাজল সরদার বাড়ীতে ৬ সদস্য এসেছে, এলাকার মানুষ আতঙ্কে রয়েছে স্থানীয় মেম্বার, চেয়ারম্যান এবং সদর ওসি কে জানালেও কোন পদক্ষেপ নেয়নি এখনো।
পূর্ব ইলিশার ৭নং ওয়ার্ডের হামিদুলা মাঝি বাড়ীতে এসে রাস্তায় ঘুরাঘুরি করছে এই ভাবে পুরো জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে জেলার বাহিরের লোক।
আর যাতায়াতের মাধ্যম ইলিশা ঘাট, ভেদুরিয়া ঘাট, নাদের মিয়ার হাট, গিরিঙ্গি বাজার, রাজাপুরের জোরখাল, বেড়ির মাথা ইত্যাদি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদের জোর তুললেও নিশ্চুপ প্রশাসন।
ভোলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভোলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখলেও কারা ঘাট মালিকদের সাথে আঁতাত করে এই লোক ডাকাচ্ছেন ভোলায়? অভিযোগ রয়েছে ইলিশার নৌ ওসি, ভোলার কোস্টগার্ড মজু চৌধুরীর ঘাটের প্রভাবশালী জাবেদ এর সাথে আঁতাত করে সেখানকার কোস্টগার্ডসহ লিয়াজু করে অবৈধ স্টিলবডি, স্পিড বোট, ট্রলার যোগে যাত্রী পারাপার করছেন।