ভোলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা মানছেনা জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি

আমজাদ:-
ভোলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা মানছেনা জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি।সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও প্রতিদিন চালিয়ে যাচ্ছে তাদের মার্কেটিং কার্যক্রম।

ভোলা শিল্পকলা একাডেমি সংলগ্ন খালেক মিয়ার বাসার নিচতলায় জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল জাপানিজ কোয়ালিটি নামে ও পরিচিত কোম্পানিটি।এই জাপানিজ কোয়ালিটি রিয়েল,নেভি,শেখ এই তিন ধরনের সিগারেট সরবরাহ করে।এই মহামারী করোনার বিতর ও থেমে নেই তাদের তাদের ক্ষতিকারক সিগারেট বাজারজাতকরণ।

বিশেষজ্ঞরা জানান যে যারা ধূমপান করে তাদেরকে ও আক্রান্ত করতে পারে করোনা।

খবর নিয়ে জানা যায় যে ভোলা বোরহানউদ্দিন এর মাকসুদ চৌধুরী নামক এক ব্যক্তি ভোলার ডিলারশিপটি পরিচালনা করেন।মাকসুদ চৌধুরী সাথে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করতে চাইলে তার সাথে কোনভাবেই যোগাযোগ করা যায়নি।

অদ্য ৩১/৩/২০ ইং রোজ মঙ্গলবার দুপুর অনুমান ১.১৫ মিনিটে ভোলার তত্ত্বাবধানে যিনি টি এস ও মাশরাফি ভোলা নিউজ এর একটি ইউনিট দেখে অফিসের নিচ থেকে সরে যান।পরে মার্কেটিং এর বিষয়টি তার কাছে ফোন আলাপের জানতে চাইলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।একাধিকবার ফোন দেওয়ার পরে ফোন রিসিভ করেননি টি এস ও মাশরাফি।

মার্কেটিং এর বিষয়টি অফিসের ম্যানেজার রফিকের কাছে জানতে চাইলে তিনিও বিষয়টিকে এড়িয়ে গিয়ে তার উপরোক্ত কর্মকর্তাদের উপর চাপিয়ে দেন যে তারা কিভাবে অফিসের কার্যক্রম চালাচ্ছে বাজারজাত করছে এ বিষয়ে আমি জানিনা।

বিষয়টি অফিসে কর্মচারী যারা পণ্য বাজারজাত করেন তাদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানান যে আমাদেরকে বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি করে চাকরিতে রাখবেনা বেতন আটকে রেখে তাদেরকে বাধ্য করে আসতে।কর্মচারীরা আরও জানান যে আমরা সচেতন থাকতে চাই কিন্তু একদিন না আসলে এপসন দেখিয়ে বেতন কেটে রাখে চাকরি থাকবে না এই বলে আমাদেরকে চাপ দেয় তাই আমরা পেটের দায়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই মালামাল নিয়ে রাস্তায় বের হই এতে আমরা হতে পারি করোনায় আক্রান্ত।

বিষয়টি ফিল্ড সেল সার্ভিস কামাল, শাহীন, ইমরান,সমীর এই চার ব্যক্তির কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন বিষয়টি আমরাও জানি না আমাদের টি এস ও মাশরাফি স্যার জানেন।

সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তারা কিভাবে চালিয়ে যাচ্ছে তাদের এই ব্যবসায়িক কার্যক্রম।বিষয়টি প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি

SHARE