মো:আমজাদ ঃ
ভোলা বাসার ছাদ থেকে পরে কলেজ ছাত্রীর মৃত্য হয়েছে। তবে এটি সাবাবিক মৃত্য না আত্নহত্যা নাকি হত্যা তা এখনো যানা যায়নি। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখবে বলে প্রত্যাশা ভোলার সামাজিক ও পেশাজীবী নেতাদের।
ভোলা সদর উপজেলার পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডে গতকাল ১৩/২/২০২০ ইং বিকাল ৬:৩০মি: কলেজ ছাত্রী ছাদিয়া (১৮)ছাদ থেকে পরে যায় । ছাদিয়া ভোলা সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেনীর সাইন্স এর ছাত্রী । তাদের গ্রামের বাড়ি মেহেন্দীগন্জ ছাদিয়ার বাবা মো:নাছির ভোলা সদর উপজেলার সমাজ সেবা অধিদপ্তর এ চাকরি করে, ভোলা শিল্পকলাএকাডেমির সামনে নিজাম মিয়ার বাসায় ভারা থাকে । ছাদিয়ার বাবা নাছির মিয়ার কাছে ফোন আলাপ এ তার মৃত্যর কথা যানতে তিনি ভোলা নিউজকে জানান, প্রতিদিন এরমত বিকেলে ছাদে হাটতে গেলে ছাদিয়া পা পস্কে ছাদ থেকে পরে যায়,পরে তাকে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় । তার আবস্তা দেখে ডাক্তাররা তাকে ঢাকায় রেফার করে, ঢাকা হাসপাতালে আজ দুপুর ১টায় মৃত্য বরন করে ছাদিয়া ।
প্রাথমিক ভাবে ছাদ থেকে পরে মৃত্যু হয়েছে বললেও পকৃত পক্ষে এটি একটি সাবাবিক মৃত্য না আন্ত্যহত্যা নাকি হত্যা তা এখনো যানা যায়নি,এলাকা বাসির বিতর গুজব রটেছে আন্ত্যহত্যার । এই মৃত্যর পেছনে কোন রহস্য লুকিয়ে আছে কিনা তা এখোনো যানা যায়নি।
তবে নির্ভর যোগ্য সূত্রে জানা গেছে মেয়েটি প্রেম ঘটিত কারণে আত্নহত্যা করেছে। স্থানীয় একাদিক সূত্রে জানা প্রেমে বাধা দেয়ায় বাবার সাথে অভিমান করে আত্নহত্যা করে কলেজ ছাত্রী সাদিয়া।