বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশের যে কোন সরকারি নিয়োগ মানেই অন্য রকম বানিজ্য। ঘুষ দুর্নীতির মহাউৎসব। যে কারণে এর আগের ভোলা জজ কোর্টের নিয়োগ ঘুষ বানিজ্যের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে। তিনি সুধু নিয়োগ ই দেন নি নিয়োগ পাওয়াদের ফুল দিয়ে বরণ করেছেন এবং তাদের মিষ্টি মুখ করানোর জন্য নিজ খরছে কোর্ট প্রঙ্গনে পিঠা উৎসবের আয়োজনও করতে যাচ্ছেন।
সেখানে ভোলার বর্তমান জেলা জজ তার কোর্টে নিয়োগ দিয়েছেন অন্যরকম এক ইতিহাস গড়ে। তিনি নিয়োগে কোন অবৈধ কিছুতো দূরের কথা উল্টো নিয়োগ প্রার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করেছেন। এমন একটি স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়া দেখে জেলা জজ বন্ধনায় মেতেছেন পুরো ভোলার মানুষ।
চিরাচরিত সকল অনিয়মের বেড়াজালে কষাঘাত করে সকল প্রতিকুলতা মোকাবেলা করে ভোলার নতুন জেলা জজ ডক্টর এ.বি.এম. মাহমুদুল হক যাদের নিয়োগ দিয়েছেন তারা হলেন, জেলা নাজির মোঃ আমির হোসেন, সেরেস্তাদার – মোঃ নুরুল আলম তালুকদার, মীর মোঃ ইকবাল হোসেন, মোশারেফ হোসেন শাহ্, অফিস সহকারী – মোঃ ইদ্রিছুর রহমান, মোস্তাফিজ, জুয়েল চন্দ্র দে, জারীকারক- আঃ খালেক, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ মোস্তাফিজ রহমান।
ভোলার জজ কোর্টে পদোন্নতি প্রাপ্তদের সংবর্ধনা উপলক্ষে ২৩ জানুয়ারি পদোন্নতি প্রাপ্ত ব্যক্তিদের সংবর্ধনা দিয়েছেন সুযোগ্য জেলা জজ।
বৃহস্পতিবার বিকালে ভোলা জজ কোর্টে জেলা ও দায়রা জজ ড.এ.বি.এম.মাহমুদুল হক এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম জি আজম, এসিজিএম শরীফ মোঃ সানাউল হক,… সহ জেলা জজ কোর্টের সব বিচারক, কর্মকর্তা ও কর্মাচারী বৃন্দ।