নিউজ ডেস্কঃ
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিয়ে যাওয়ার সময় শরীয়তপুর তিন পুলিশ সদস্যকে আটক করেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয় বলে জানা গেছে।
আটককৃৃত পুলিশের এটিএসআই মন্টু হোসেন, কনস্টেবল সঞ্জিত সমাদ্দার ও কনস্টেবল হৃদয় হোসেন। এ ঘটনায় তাদেরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে বলে শরীয়তপুুুর জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার রাত ১০টার দিকে জেলা শহরের সদর হাসপাতালের সামনে দিয়ে চারটি মোটরসাইকেলে ইলিশ মাছ নিয়ে যেতে দেখে মোটরসাইকেল আরোহীদের পিছু নেয় স্থানীয় জনতা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে তাদের গতিরোধ করে তল্লাশি করে দু’টি মোটরসাইকেল থেকে দুই বস্তায় অন্তত: ২০০ ইলিশ মাছসহ পুলিশের তিন সদস্যকে আটক করেন স্থানীয়রা। এ সময় অপর দুই মোটরসাইকেলসহ বাকি সদস্যরা পালিয়ে যান।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান জেলা প্রশাসন ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আটক পুলিশ সদস্যদের পুলিশ লাইসেন্স নিয়ে যান ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। রাত ১২টার দিকে শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার আবদুল মোমেন জানান, আটক তিন পুলিশ সদস্যকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার রাত ১০টার দিকে জেলা শহরের সদর হাসপাতালের সামনে দিয়ে চারটি মোটরসাইকেলে ইলিশ মাছ নিয়ে যেতে দেখে মোটরসাইকেল আরোহীদের পিছু নেয় স্থানীয় জনতা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে তাদের গতিরোধ করে তল্লাশি করে দু’টি মোটরসাইকেল থেকে দুই বস্তায় অন্তত: ২০০ ইলিশ মাছসহ পুলিশের তিন সদস্যকে আটক করেন স্থানীয়রা। এ সময় অপর দুই মোটরসাইকেলসহ বাকি সদস্যরা পালিয়ে যান।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান জেলা প্রশাসন ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আটক পুলিশ সদস্যদের পুলিশ লাইসেন্স নিয়ে যান ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। রাত ১২টার দিকে শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার আবদুল মোমেন জানান, আটক তিন পুলিশ সদস্যকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার জানান, মা ইলিশ পরিবহনের দায়ে তিন পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অপরাধী যেই হোক কেউ আইনের বাইরে নয়। অপরাধ করলে কেহই পার পাবেনা।