মানুষ মরার আতুরঘর পরানগঞ্জ বাজার, ট্রাফিকরা ধান্দাবাজি নিয়ে ব্যস্ত

টিপু সুলতান ঃ ভোলা টু লক্ষ্ণী পুর সড়কে নেই কোন জীবনের নিরাপওা।একের পর এক ঘটছে দূর্ঘটনা। কখনো ট্রাকের নিচে চাপা পরে শিশুর মৃত্যু, বাস-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে স্কুল শিক্ষক নিহত,কখনো বা হোন্ডায়-হোন্ডায় মুখোমুখি সংঘর্ষে ঝরে যায় তাজা প্রাণ। এমন খবর প্রতিনিয়ত ভোলাসহ বাংলাদেশের মানুষ চোখে পড়ছে।এখন পর্যন্ত রোধ হয়নি এ সমস্যা। এর কোন বিকল্প প্রতিকারও মিলেনি পরানগঞ্জ মানুষের। সদর -১ আসনের বাপ্তা,কাচিয়া পরানগঞ্জ ,পশ্চিম ইলিশা,পূর্ব ইলিশা, রাজাপুরসহ ৫টি ইউনিয়ন পরানগঞ্জ ইলিশার হাইওয়ে সড়কপথের সাথে যুক্ত থাকায় আতংকে জীবন কাটাচ্ছেন উপজেলার মানুষগুলো।এই ৫ টি ইউনিয়নে মানুষের জীবনের কোন নিরাপত্তা- এমনটাই দাবি উপজেলার মানুষের। তাড়ই একটি চিএ দেখতে পেলাম সদর উপজেলার কাচিয়া পরানগঞ্জ বাজারে। দিনে দিনে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এই বাজারেরসহ অনান্য যানবাহন কারীরা। পথের মাঝেই সড়ক অবরোধ করে যাএী উঠায় বিভিন্ন যানবাহন কারীরা। এতে ভোগান্তিতে পড়েন এলাকাবাসীসহ পথচারীরা।নেই কোন প্রশাসনের তৎপরতা। ট্রাফিকরা ধান্দাবাজি নিয়ে ব্যস্ত থাকে।কেননা ইলিশা টার্মিনালে গ্রিনলাইন, ফেরি,লঞ্চ, জাহাজ,স্পিডবোট, ট্রলারসহ একাধিক যানবাহন এই ঘাটে ভিড়ার কারনে প্রতিদিন লক্ষাধিক গাড়ি চলাচল করে ইলিশা সড়কে।ফলে যানজট তো নিয়মিত বেড়েই চলছে।তবে ভোলা সদর থেকে গ্রিনলাইন কিংবা ফেরিতে তাদের গাড়ি কিংবা যাত্রী দ্রুত উঠাতে গিয়ে গাড়ির চালকরা বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালায় এবং নিয়মিত সড়ক দূঘর্টনা ঘটায়।এতে সড়ক দুর্ঘটনায় গত এক বছরে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে এই সড়কে। পরানগঞ্জ মানুষের দাবি,ভোলা জেলা পুলিশ সুপার চাইলে ট্রাফিক সেক্টরের মাধ্যমে পরানগঞ্জ সড়কে ভোগান্তি ও বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানো নিয়ন্ত্রন করতে পারেন। তিনি একজন নীতিবান পুলিশ সুপার। তার দাড়া সম্বভ এগুলা প্রতিরোধ করা। তার মাধ্যমে মুক্তি পাবে পরানগঞ্জ ও ইলিশার মানুষগুলো।

SHARE