ভোলায় লালমোহনে জেলেদেরে চাল খেয়ে ফেললেন চেয়ারম্যান।

মিলি সিকদার,ভোলা নিউজঃ
ভোলা লালমোহন উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নে স্বরজমিনে গিয়ে দেখা যায় চেয়ারম্যান ফরিদ তালুকদার বিরুদ্বে দূর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ করেছেন ২নং দেবিরচর ইউপি সদস্য আজিজল হক মেম্বার ও দক্ষিন কান্দি মোল্লার ঘাট একদিকে মাঝিরা। অভিযোগ করে নুরনবি মোল্লা বলেন অএ এলাকা নদীতে অভিজানের সময় মাঝিরা কোন চাল পায় না তাই তারা পেটের দায়ে নদীতে যায়। শাহাবুদ্দিন মাঝি বলেন আমরা নদীতে যাই মাছ ধরী নিজেদের পেট চালাই চেয়ারম্যান সাহেব তো আমাদের কে চার আনার মানুষ ও মনে করেনা। দিলু মাঝি বলেন মেম্বার সাহেবরে চেয়ারম্যান চাউল দিলে তো সে আমাদের নাম দিবে। কামরুল মাঝি বলেন গত বছর চেয়ারম্যান অভিজানের সময়, চাউল দেয় নাই আমরা নদীতে যাওয়াতে আমাদের নৌকা গুলো তার কেডার বাহিনে দিয়ে ভেঙ্গে ফেলেছে। আমরা উপজেলার গিয়াস উদ্দিন আহম্মেদ কে যানাইছি। সে বিচার করে নাই। ফরিদ চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় একটি চাউল ও পাইনি। শাহাজান মোল্লা অভিযোগ করে বলেন আমি আমার মেয়েকে বিয়ে দিবো জন্ম নিবন্ধনের জন্য গিয়েছি সে আমার কাছে ৮০০ টাকা চাইছে আমি তাকে দিতে পারিনী বলে সে আমাকে জন্ম নিবন্ধন দেয়নি। আজিজুল মেম্বার অভিযোগ করে বলেন বদরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফরিদ তালুকদার জেলে ভাতা থেকে শতকরা ৭০% নেয় পুরো ইউনিয়নের ১৬২৫ জেলে ভাতা আশে আমাদের কে ঠিক মতো কার্ড দেওয়া হয়না। আমার ইউনিয়ন ০২ নং দেবির চরে কার্ড দিয়েছে ৬০ জেলেদের জন্য জেলে আছে ২০০ আর ১ নং বগির চর ফারুক মেম্বার কে ৪৯, বদরপুর ৩নং আজাদ মেম্বার কে ৫৯, কাদিরা বাদ মোকছেদ মেম্বারকে ২৫, চরটিটিয়া ০৫নং জুয়েল মেম্বার কে ২৫, আমরা পরিষদে কার্ড রেখে চলে আসছি কারন এই কার্ড জেলেদের কে দেওয়া না দেওয়া সমান কথা । আর ইউএনও কে জানালে তিনি বলেন ভোটের পড়ে ব্যবস্থা নিবো। বদরপুর চেয়ারম্যান সংবাদ কর্মীকে বলেন এই অভিযোগ গুলো মিথ্যা ভিত্তিহীন তবে, সব কথা বলা ঠিকনা তবে দলের নেতা কর্মীদের ৪০%। আমার জন্য ১৫%,উপজেলা চেয়ারম্যানের ১৫%, আমার কী করার আছে। তবে বদরপুর বাসি জেলা প্রশাসকের সদৃষ্টি কামনা করছে।

SHARE