ভোলায় রাতের আঁধারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ৩

মোঃ টিপু সুলতানঃ
ভোলা বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ০৯ নং ওয়ার্ড এ জমিজমা নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে মারামারি করে, তাহাতে ৩ জন গুরুত্বর আহতো ১/ শামিম, পিতা টুনু তালুকদার, ২/ মাসুমা,৩/ বাচ্চু।

সুত্রে জানাযায়, বোরহানউদ্দিনের কাচিয়া ইউনিয়ন এর ০৯ নং ওয়ার্ড এর কুন্জের হাট নেপাল মাস্টার বাড়িতে দীর্ঘদিন জাবত জমিজমা নিয়ে একই বাড়িতে থাকা পরিবারের সাথে ঝগড়াঝাঁটি হয় দীর্ঘদিন যাবত, তারই সুত্র নিয়ে ৩ ই মার্চ মঙ্গলবার দিবাগত রাত্র আনুমানিক ১.৪৫ মিনিটে দুই গ্রুুপএর সাথে, তরকোবিতর্ক হয়ে নেপাল মাস্টার ও শামিম দের সাথে সংঘর্ষহয়।
নেপাল মাস্টার এর স্ত্রী ইন্দ্রেরা রানি দে বলেন, শামিমদের সাথে আমাদের জমিজমা নিয়ে বহুদিন যাবত জামেলা চলে, তারা আমাকে এবং আমার স্বামী নেপাল মাস্টারকে কয়েকবার মাইর দোর ও করেছে, এই ঘটনা নিয়ে আমাদের সাথে তাদের এখনো পাঁচটি মামলা চলমান আছে, তারপরও মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১.৪৫মিনিটে দলবল নিয়ে শামিম, বাচ্চু সহ ৬থেকে ৭জন মিলে আমাদের ঘরে ইট মারে এবং লাঠি দা নিয়ে আমাদেরকে মারতে আসে, আমরা এই অবস্থা দেখে তাৎ ক্ষনিক বোরহানউদ্দিন থানায় জানালে সেখান থেকে পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থানে এসে জেনে যান, এমনকি তারা নিজেদের মাথায় নিজেরাই আঘাত করে এখন আমাদের দায়করে শামিম এর পরিবারের লোকজন।

এবং ঐবাড়ির মোঃ বাচ্চুর মা বলেন বলেন, নেপাল মাস্টারদের কারনে আমরা এই বাড়িতে থাকাটাই মসকিল হয়ে পরেছে, তারা মামলাবাজ, কিছুরতনে কিছু হলেই মামলা করে আমাদের হয়রানি করে, তাদের সাথে অনেক আগথেকেই জমিজমা নিয়ে জামেলা চলে, ৩ই মার্চ সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১.৪৫ ঘটিকার সময়, শামিমদের ঘরের সামনে থাকা রড চুরি করে নিয়ে যায় তার ছেলে ও নেপাল মাস্টার সহ তার স্ত্রী, সে অবস্থায় শামিম বাদা দেয়, এবং তরকোবির্ক হয় একপর্যায় হাতাহাতি হয় এমন অবস্থার নেপাল মাস্টার এর ছেলে ক্রিকেট খেলার স্টাম দিয়ে, শামিম সহ তার মা মাসুমা বেগমকে এলোপাতাড়ি মাইর দোর করে, এমন কি বাচ্চুকেও মাইর দেয়, শামিম ও তার মায়ের মাথা ফেটে রক্ত বের হয়, এবং ডাকচিৎকার শুনতে পেয়ে, আশেপাশের বাড়ির লোকজন এসে আমাদেরকে রক্ষাকরে বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে নিয়ে যায় ডাক্তার তার অবস্থা খারাপ দেখে ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং তারা সেখানেই চিকিৎসারত আছে।

এবং আশেপাশের লোকজন বলেন আমরা ডাকচিৎকার শুনতে পেয়ে ঘটনা স্থানে আসলে দেখি শামিম ও তার মায়ের মাথা থেকে প্রচন্ড রক্ত বের হচ্ছে, তাৎক্ষণিক তাকে আমরা হাসপাতালে পাঠাই।

SHARE