বিশেষ প্রতিনিধিঃ
কোন অপরাধীকে ছাড় নয় এ নীতিতে শতভাগ বিশ্বাসী ভোলার পুলিশ সুপার মোঃ মোকতার হোসেন। সেই অনুযায়ী ভোলার হোইট কালার ক্রিমিনাল পাস না করার আগে নিয়োগ নেয়ে ও দুর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ নিজাম উদ্দিন ও চরফ্যাশনের কিশোর রুবেলকে অমানবিক নির্যাতনকারী ইউপি সদস্য আমজাদ কে গ্রফতার করে প্রসংশায় ভাসছেন জেলার সর্বকালের সফল পুলিশ সুপার ভোলার মাদক বিরোধীদের অত্যন্ত প্রিয় মানুষ এসপি মোকতার হোসেন।
সোমবার রাতে দীর্ঘদিন ধরে ঢাকায পালিয়ে থাকা বহিস্কৃত ইলিশা ইসলামিয় মডেল কলেজের অধ্যক্ষ নিজাম উদ্দিন ও বুধবার রাত আনুমানিক রাত ৯টার দিকে চরফ্যাশন পৌর শহরের রাস্তা থেকে শশীভুষন ও চরফ্যাশন থানা পুলিশ কে দিয়ে গ্রেপ্তার করিয়েছন বহুল আলোচিত শিশু নির্যতন কারী মেম্বার আমজাদ হোসেন কে।
এই আলোচিত দুই আসামীকে গ্রেফতার করে আইনের কাছে সোপর্দ করে ভোলার সর্বস্তরের মানুষের প্রসংশা কুড়িয়েছেন ভোলার মানুষকে গত তিন বছর ধরে নিরবিচ্ছিন ভাবে সেবা দিয়ে যাওয়া পুলিশ সুপার মো: মোকতার হোসেন। সর্ব মহলের কাছে শুনা যায় দক্ষতার পরিচয়। বড় ধরনের অপরাধি দমনে জেলা পুলিশ সুপারকে ধন্যবাদ জানান ভোলার সাধারণ মানুষ। এর আগে ভোলা গত কয়েক বছরে এমমাত্র ছিনতায়ের ঘটনায় জড়িত থাকা ছিনতাইকারিদের গ্রেফতার করে ভোলা থেকে ছিনতায়ের মূল উৎপাটন করেছেন দক্ষ এই পুলিশ সুপার।
সারাদেশ যখন জঙ্গিবাদের ছোবলে আক্রান্ত সেই চরম হতাশার মুহূর্তে ভোলায় যোগদান করে কমিউনিটি পুলিশকে কাজে লাগিয়ে স্কুল মাদ্রাসা ও কলেজের ছাত্র শিক্ষক ও মসজিদের ইমাম মোয়াজ্জিনদের কাজে লাগিয়ে ভোলাকে করেছেন জঙ্গি মুক্ত শান্তির শহরে।
জননেতা তোফায়েল আহমেদ ঘোষিত বিনিয়গের উপযোগি ও আপরাধ মুক্ত জেলায় রুপান্তর করতে গত প্রায় তিন বছর ধরে মাদকের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষনা করা পুলিশ সুপার সফলতা পেয়েছেন প্রত্যাশারও বেশি। মাদকমুক্ত ভোলা গড়তে মাদক ব্যাবসায়ীদের সাথে পুলিশের গোরাগুলিও হয়েছে তাতেও পিছ পা হননি আপোষহীন এসপি মোকতার হোসেন। ক্রসফায়াররের পরেও থেমে যাননি সময়ের সাহসি এই পুলিস সুপার। গত তিন বছরে ভোলায় মাদকের যে মামলা ও গ্রেফতার হয়েছে তা গত ৩৫ বছরেও হয়নি। এই সকল আপরাধী ধমনই নয় এই মানবতা বাদী পুলিশ সুপার ভোলার আসহায় মানুষদের পাসে দাড়িয়েছেন সবসময় ঈদে গরিব দুখী পোশাকহীন মানুষের মাঝে নতুন কাপর বিতন করা ও শীতে শীতার্ত বেরিবাদের অসহায় মানুষদের বাছাই করে তাদের হাতে শীতবস্র ও কম্বল বিতরনসহ নানা পকার সেবা দিয়ে তিনি পরিনত হয়েছেন ভোলার মানবতাবাদী একজন আদর্শ পুলিশ সুপার হিসেবে। এধরনের একজন পুলিশ সুপার ই প্রত্যাশা করে চরফ্যাশনের দুলার হাটের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মোকতার হোসেনের মত একজন আপোষহীন মাদক বিরোধী পুলিশ সুপার পাওয়ায় মায়ানমার ও চট্রোগ্রামের ও কক্সবাজার এর মত নদী ধারা বেস্টিতো এতোবর সিমানার ভোলর মাদক মুক্ত করতে পেরেছে মাত্র অল্পসংখ্যক জনবল শুন্য পুলিশ সদস্যদের নিয়ে। এটা পুলিশ সুপার মোকতার হোসেনের সাহসিকতা ও রাষ্ট্রের প্রতি ইমান দারিত্বে ফলে করা সম্ভব হয়েছে। ভোলার মানুষের প্রত্যাশা এই দুই সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজকে রিমান্ডে এনে এদের সকল দুর্নীতির মূলউৎপাটনে কার্যকরী ও দৃষ্টন্ত মূলক ভুমিকা রাখবে ভোলার পুলিশ বিভাগ এটাই সকলের প্রত্যাশা আপোষহীন ও মানবতাবাদী পুলিশ সুপার মোঃ মোকতার হোসেনের কাছে।