ভোলায় প্রাথমিক শিক্ষকের বিরুদ্ধে চেক দূর্নীতির অভিযোগ

বিপ্লব রায়#

ভোলার চরভেদুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারি শিক্ষক মো:তৌহিদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন এক ভূক্তভূগী পরিবার। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাছে লিখিত অভিযোগ তুলে ধরা হয়।

ভূক্তভূগী সহজ সরল মনা শাহিনের এর বাসায় হোম টিসার হিসেবে তার সন্তানদের পড়াশুনার দায়িত্বে ছিলেন। মহৎ পেশার দায়িত্বে থেকে ভুক্ত ভুগীর পরিবারকে ঘর ও জমি কেনার কুপ্ররচনা দিয়ে হাতিয়ে নেয় (২১লক্ষ ৫০ হাজার টাকা)। ভুক্তভোগী জানান দুর্নীতিবাজ শিক্ষক তৌহিদুল ইসলাম আমার স্ত্রীর বড় ভাই বিদেশে ফোন করে জানাই তখন সে বায়না স্বরূপ ২১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দেই এবং প্রমাণ হিসেবে সে একখানা চেক প্রদান করে এবং বাকি টাকা ও দলিল সম্পাদনের জন্য দুই মাস সময় নেই এক পর্যায়ে জানতে পারলাম উক্ত জমির একক মালিক শিক্ষক তৌহিদুল নয়।
রক্ষণে আমি আমার টাকা ফেরত চাইলে সে আমাকে টাকা ফেরত দিবে দিচ্ছে বলিয়া দীর্ঘ এক মাস পর্যন্ত বিভিন্ন তালবাহানা করি আইবার পর ইসলামী ব্যাংক ভোলা শাখা চেক ডিজঅনার করাই।

ব্যাংক কর্মকর্তা ভুক্তভোগীকে জানায় উক্ত একাউন্টে কোন টাকা নেই গ্রাহক তৌহিদুল ইসলাম প্রতারণা করেছে।
পর ব্যাংক হতে অ্যাকাউন্ট ফাঁকা মর্মে নির্মল লিখিত প্রত্যায়ন সহ জেলা প্রাথমিক কর্মকর্তাকে লিখিত অভিযোগ করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান অচিরেই আমি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
শিক্ষক তৌহিদুল এর প্রধান শিক্ষকের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার কাছে লিখিত কোন অভিযোগ আসে নাই মুখে শুনেছি মাত্র
লিখিত অভিযোগ আসলে আমি অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।।

দুর্নীতির বিষয়ে বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান আমি জেলা কর্মকর্তাকে উক্ত বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়েছি।দুর্নীতির বিষয়ে শিক্ষক তৌহিদুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেলে ফোন কেটে দেন উল্লেখ্য গত 24 এপ্রিল 2019 তারিখে অভিযোগ করলেও প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় হতাশায় রয়েছে ভুক্তভোগীর পরিবার
আছে।

আসছে…..বিস্তারিত……..

SHARE