নিজস্ব প্রতিবেদক। “এসো আলো ছড়াই” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে
মাদ্রাসায়,কারিগরি কিংবা পাস কোর্সে পড়ুয়া যেসকল শিক্ষার্থীরা নিজেকে প্রতিযোগিতায় অংশ্রগ্রহন করাতে ভয় পেতেন তাদেরকে সাথে নিয়েই প্রতিযোগিতার মঞ্চে দাঁড় করালেন বিসিএস ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা জনাব এম এ হালিম স্যার।তিনি ভোলার সরকারি ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজের বাংলা প্রভাষক।৩৩ তম বিসিএস ক্যাডার হিসেবে তিনি ভোলায় যোগদান করেন।তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেন।ভোলায় এসে তিনি প্রথমে দুর্বল শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ শুরু করেন।কাজের শুরুতে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ফাউন্ডেশন গঠনে তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেন।পরিশ্রম শেষে ২৪ জনই সরকারি চাকরিতে মেধা তালিকার অংশগ্রহন করে।জনাব,এম,এ হালিম বলেন,আমি ইতিপূর্বে কাস্টমস অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করি।সেই পেশাকে বাদ দিয়ে আমি শিক্ষা পেশাকে পছন্দ করি।কারন শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড।শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দান করার মাধ্যমেই আমার অনেক শিক্ষার্থী আজ ডক্টর,ইন্জিনিয়ার এবং জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সহ উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা হয়েছে।তাছাড়া ভোলার ছেলে-মেয়েগুলো পড়াশোনায় অন্যান্য জেলার চাইতে বেশ পিছিয়ে আছে।তাই আমার প্রচেষ্টা হচ্ছে এই পিছিয়ে থাকা দুর্বল শিক্ষার্থীদের সবল ও যোগ্য করে তোলা।সফল শিক্ষার্থীরা জানায়,এম এ হালিম স্যার ভোলার অহংকার। তিনি ভোলায় আগমন করায় আমাদের সাইফুর’স, ওরাকল,কনফিডেন্স সহ ঢাকা মুখী নানা ধরনের কোচিং-এ ভর্তি হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।তিনি খুব সুন্দরভাবে যেভাবে গনিত,বাংলা ও ইংরেজীর মূল বিষয়গুলো আমাদের শিখান তা সত্যি প্রশংসনীয়।আমরা চাই ভোলার প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন স্যারের পরামর্শ নিয়ে নিজেদের মাঝে শিক্ষার আলো জ্বালাতে পারে।