মনজু ইসলামঃপ্রতারণার ফাঁদ পেতে অসহায় গরীব মানুষের ঘাম ঝরানো টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে ভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া ইউনিয়নের ৬নং চরগাজী এলাকায় অবস্থিত তেতুলিয়া ব্রিকস্ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।গত কয়েক বছর ধরে সাধারণ মানুষের টাকা আত্মসাৎ করে বিলাসিতায় দিন পাড় করছে তেতুলিয়া ব্রিকস্ এর মালিক পক্ষ।আজ শুক্রবার (১৯ফেব্রুয়ারি) বিকেলে চরগাজী তেতুলিয়া ইটবাটায় পাওয়ানা টাকা অন্যথায় ইট বুঝে পাওয়ার জন্য উপস্তিত হয় বিক্ষুব্ধ জনতা।এসময় ক্ষুব্ধ দুই শতাধিক জনতা মালিক পক্ষের ইসলাম আজাদ নামে একজন কে অবরুদ্ধ করে রাখে। ইসমাল আজাদ বউফল পটুয়াখালী জেলার বাসিন্দা বলে জানাজায় ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, গেল বছর তেতুলিয়া ব্রিকস্ এ ইট কিনার জন্য অগ্রিম টাকা দেই আমরা। এ বছর আমাদের ইট দেওয়ার কথা থাকলেও ইট দিচ্ছে না। টাকা আত্মসাৎ করে এখন আমাদের ইট না দেওয়ার বাহানা করছে। তেতুলিয়া ব্রিকস্ এর মালিকরা আমাদের অর্ধকোটি টাকা আত্মসাৎ করছে ।বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ছলচাতুরি করছে আমাদের সাথে।তার আরও বলেন, আমরা গড়িব মানুষ কষ্টকরে টাকা রোজগার করি। তেতুলিয়া ইটবাটার মালিক জিয়াউর রহমান শাহিন ও মাইনুদ্দিন ইট দিতে রাজি হলেও আরেক মালিক ইসমাল আজাদ ইট দিতে অনইচ্ছা প্রকাশ করে।এ বিষয়ের ইসমাল আজাদের সাথে কথা বল্লে তিনি যানান,আমি তেতুলিয়া ব্রিকস্ এর একজন শেয়ারহোল্ডার। ব্রিকস্ পিল্ডের প্রোপাইষ্টর জিয়াউর রহমান শাহিন। গত ২বছরের ইট জিয়াউর রহমান শাহিন ও মাইউদ্দিন বিক্রয় করে। বিক্রিত ইটের টাকা একটি ব্যাংক একাউন্টে থাকার কথা থাকলেও টাকা জমা রাখেনি। আজাদ আরো বলেন, জিয়াউর রহমান শাহিন ও মাইনুদ্দিন বিক্রিত ইটের কাটা আত্মসাত করেছে।রক্তচোষা ইটবাট মালিক’রা ভেলুমিয়া ও ভেদুরিয়া নয় ভোলা শহরের হাজারো মানুষের টাকা আত্মসাত করে বিলাসিতায় জীবন পার করছে।আবার দেখা যায় বিভিন্ন সময় অসহায় এই মানুষগুলো কে রাজনৈতিক নৈতার হুকমি দেওয়া থেকে শুরু করে পুলিশ প্রশাসনের বয়সহ গুলি করারও হুমকি দিতে থাকে টাকা আত্মসাত কারি আজাদ।ভুক্তভোগীদের দাবি , আমরা পাওয়ানা টাকা ফিরে পাওয়ার পাশাপাশি আজাদসহ আরো দুই মালিককে বিচারের আওয়াতায় আনা হউক।