কাগজ প্রতিবেদক।।হঠাৎ করে বাংরাদেশের বড় বড় সব শিল্পপতিরা ভোলায় আসছেন। আশার আলো দেখলেও ভোলার মানুষের প্রশ্ন তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে তো? ভোলার গ্যাস ও বিদুৎ সুবিধা কাজে লাগিয়ে ভোলায় বিনিয়োগে আগ্রহী দেশের অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বিনিয়গের পরিবেশ ও যাতায়তের সুবিধা না থাকায় আগ্রহ থাকলেও ভোলাকে ব্যাবসায়িক জোন বানাতে অনিহা দেশ বরেণ্য শিল্পপতিদের। কিন্তু হঠাৎ করে আবার কেন তারা ভোলা মুখী হলেন! ভোলার রূপকার নাজিউর রহমান মঞ্জুর ১৫ তম মৃত্যু বার্ষিকী কে উপলক্ষ্য করে শিল্পপতিদের ভোলায় আসা কে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ভোলার ব্যাবসায়িরা। তারা বলছেন নাজিউর রহমানের স্বপ্ন ছিলো ভোলাকে শিল্পাঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলা কিন্তু তার মৃত্যুতে ও নানা প্রতিকুলতায় সেটা আর হয়ে উঠেনি। এবার এই পরিবারটির সামনে সুযোগ এসেছে ভোলাকে ঢেলে সাজানোর।বতাই দেশ বরেণ্য শিল্পপতিরাও ঢাকার সাবেক মেয়র নাজিউর পরিবারের উপর বিনিয়োগ নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে বেশ অস্থা রয়েছে। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ভোলাকে অর্থনৈতিক জোন বানানোর যে চিন্তাধারা ছিলো সাবেক এমপি আন্দালিভ রহমান পার্থ ও সিনিয়র অর্থনিতিবিদ আশিকুর রহমান শান্ত’র এখন তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেই এগোচ্ছেন তারা। নাজিউর রহমানের ১৫ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে স্বপরিবারে ভোলায় এসেছেন শেলটেকের কর্ণধার তানভির আহমেদ, আবুল খায়েরের মালিক লাভু, মেঘনা গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক তানজিমা রহমান, এছাড়াও ব্রাদার্স গ্রুপ সহ আরো কয়েকটি বড় বড় দেশ বরেণ্য কর্পোরেট হাউজের নীতি নির্ধারকরা। ভোলায় এসে তাদের স্ব পরিবারে ভোলায় অবস্থান করাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন ভোলার ব্যাবসায়ি ও সাধারণ মানুষ। এবার বুঝি এই বড় বড় কোম্পানীগুলোর ভোলায় বিনিয়োগে দ্বীপের মানুষের কিছুটা হলেও দুঃখ ঘুচবে।
ভোলা নিউজ / টিপু সুলতান