ভোলার সড়ক নয় যেনো মরণ ফাঁদ ভোগান্তিতে এলাকাবাসী

  1. টিপু সুলতানঃ

ভোলা সদর উপজেলার উওর দিঘলর্দী ইউনিয়নের ঘুইংগার হাটের ভিতরে গজারিয়া বাজার’ সংযোগ সড়কটি বড় বড় গর্ত হয়ে মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যার ফলে ভোগান্তি পোহাতে হয় ঐই এলাকার এলাকাবাসীকে ও শত শত শিক্ষার্থীকে। দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত এই সড়কটি সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
সরজমিনে গিয়ে জানা গেছে, সদর উপজেলার উওর দিঘলর্দী ইউনিয়নের ঘুইংগার হাটের ভিতরে গজারিয়া বাজারের যাওয়ার একমাত্র সড়কটি ৫/৬ বছর যাবত সংস্কার না হওয়ায় সড়কের বিভিন্ন অংশে বড় বড় গর্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। এই সড়কের পশ্চিমে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী (মিয়া) সিকদার বাড়ি ও মরহুম নাজিউর রহমান মঞ্জু মিয়া বাড়ি তার পাশে রয়েছ তাদের হাতে গড়া প্রতিষ্টিত আবদুল মন্নান মিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। পূর্ব পাশে রয়েছ ঘুইংগার হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। এসব বিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন জীবনের ঝূঁকি নিয়ে পাঠদানের জন্য স্কুলে যেতে হয়। এছাড়াও এই সড়ক দিয়ে ছোট বড় অনেক মালবাহি যানবাহন চলাচল করে। যার ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম এলে এই সড়কটি চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বাজার সংযোগ সড়কটি দ্রুত সংস্কার করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ওই এলাকার হাজারো বাসিন্দা।
ওই এলাকার বাসিন্দা শাহাজান পাটাওয়ারি ,মোঃ তানজিল, রুবেল ,নজরু বলেন, দুই বাজারের সংযোগ সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়কের পাশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকায় শত শত শিক্ষার্থী জীবনের ঝূঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটি ঝূঁকিপূর্ণ হওয়ায় প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম আসলে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে খুবই কষ্ট হয়। ঐ ইউনিয়নের জনদরদি ধনি গরীবের বন্ধু সফল চেয়ারম্যান ও মিয়া বাড়ির সন্তান জনাব লিয়াকত হোসেন মুনসুর তিনি সবসময় জনগণের খেদমতে লিপ্ত থাকেন,তার বাবাও একজন সফল চেয়ারম্যান ছিলেন।তার বাবার সূএ ধরেই চেয়ারম্যান ও রাজনীতিতে অভিষেক হয় লিয়াকত হোসেন মুনসুরের।তার বাবার মতন তিনি সৎ আদর্শ বান জনদরদি। তিনি সরকারী অনুদান ছাড়াও তার নিজ তহবিল থেকে অনেক কিছু দেন।তিনি একটু চেষ্টা করলে ঐ এলাকার হাজার হাজার লোক, শিক্ষার্থীরা এ ভোগান্তি থেকে মুক্তি পায়।তাই এলাকাবাসীর ও শিক্ষার্থীদের দাবি চেয়ারম্যান ও সড়ক বিভাগ সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এই সড়ক সংস্কারের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানাই ।

SHARE