টিপু সুলতানঃ ভোলার সীমানা ফিলারের বাহিরে গিয়ে মেহেন্দীগঞ্জ সীমানায় জমি দখলের চেষ্টা করছেন গেঞ্জাম মনির।
মেহেন্দিগঞ্জের গাগরিয়া মৌজার জমি ভোলার চর ভেদুরিয়া মৌজা দাবী করে থানায় মিথ্যা ও হয়রানি মূলক অভিযোগ ও করেছে মনির হোসেন। স্থানীয়রা জানান, ভোলা বরিশাল আন্তঃজেলা সীমানা ফিলার দ্বারা নিষ্পত্তাকৃত গাগরিয়া মৌজার ৮ একর জমা ক্রয় করেছে পশ্চিম ইলিশা আওয়ামীরীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও রিয়াদ ব্রিকফিল্ড এর মালিক জহিরুল ইসলাম। তেতুলিয়া নদীর কাছের ওই ৮ একর জমিতে জহিরুল ইসলাম মাছ চাষের জন্য পুকুর খনন করতে গেলে তাতে বাধা দেন জনৈক মনির হোসেন ওরফে গেঞ্জাম মনির। এদিকে মনির হোসেন দাবি করেন তিনি ভোলার সনামধন্য কাজলচৌধুরীদের কাছ থেকে ভেদুরিয়া মৌজার ৬১১২ নং দলিল মূলে ৭২ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। তার খরিদ করা জমি ভেদুরিয়া মৌজার হলেও মেহেন্দিগঞ্জের সীমানায় জহিরের ক্রয় করা জমি দাবি করায়য় উত্তেজনা দেখা দেয়। এ কারনে ওসি ভোলা সদর জমির মাটি কাটা সাময়িক ভাবে বন্ধ রাখতে বললে জহিরুল ইসলাম তার শ্রমিকদেরকে তাৎ ক্ষরিত মাটি কাটা বন্ধ করেদেন। এদিকে ওসি এনায়েত হোসেন জানান, কাগজ পত্র দেখে প্রকৃত জমির মালিককে কাজ করার সিদ্ধান্ত দিবেন।
এদিকে কাজল চৌধুরী জানান, আমি মনিরগংদে কাছে ভেদুরিয়া মৌজার জমি বিক্রয় করেছি, মেহেন্দিগঞ্জের গাগরিয়া মৌজার কোন জমি বিক্রয় করিনি।
পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সিনিয়র সহসভাপতি জহিরুল ইসলাম বলেন, আমি মেহেন্দিগঞ্জের শাহাবুদ্দিন হাওলাদারসহ একাদিক মালিক থেকে গাগরিয়া মৌজার ৮ একর জমি খরিদ করি। ওই জমিতে আমি মাছের খামার তৈরি করতে গেলে চর ভেদুরিয়া মৌজা দাবি করে গেঞ্জাম মনির বাঁধা দেন। আমি পুলিশের শরনাপন্ন হলে পুলিশ কাগজ পত্র দেখে সিদ্ধান্ত দিবেন বলে জানান। সিদ্ধান্তের পর আবার কাজ শুরু করবো।