মিলি সিকদার :
ভোলার লালমোহনের ধলীগৌর নগর পূর্ব ভেদুরিয়া ২নং ওয়ার্ডের মৃধা বাড়িতে মধ্যযুগিয় কায়দায় ভাইর সম্মুখে বোন কে হত্যা করা হয়েছে। অভিযোগ করে আফরোজা বলেন, কুট্রিু মিয়ার ছেলে সোহাগ এর সহিত ১৩/৪/১৫ ইং তারিখে মুসলিম শরিয়তের বিধান মেনে আমার মেয়ে লিমা বেগম বিবাহ দেই।সোহাগ বাড়ি তুলিয়া নেয়ার সময় সামাজিক প্রথা অনুযায়ী ১ লক্ষ টাকার মালামাল দেই ।বিয়ের কিছু বছড় পার হলে সোহান বয়স তিন ও তাহিদ বয়স এক বছর দশ মাস জন্ম গ্রহন করে ।বিয়ের কিছুদিন পর আমাড় জামাতা সোহাগ তার ভাই লিটন, বাবা কুট্টি মিয়া ,মা আনোয়ারা খাতুন আমার মেয়েকে আমার বাড়ি হইতে ১ লক্ষ টাকা আনার জন্য বিভিন্ন ভাবে শারিরিক টরর্চার করত।কিন্তু লিমা তার সন্তানদের দিকে চেয়ে তার স্বামীর সকল অত্যাচার সষ্য করত।নাজমুল হোসেন বলেন আমাড় মা লাকড়ী নিয়ে আপুর বাড়ি পঠায় রাতে হঠাৎ আমি লিমা আপুর চিৎকার শুনি গিয়ে দেখি সোহাগ তার বাবা মা ও ভাই আপুরে মারে আমি চিৎকার দেই দিলে লিটন আমাকে হাত ,পা মুখ ঘামছা দিয়ে আমায় খুটির সাথে বেধে রাখে । আর আপুরে সোহাগ ঢাসা দিয়া মারে মেওে অঙ্গান কওে ফেলে ,পরে ডাক্তার আনে ডাক্তার বলে কি করছত এতো আর নেই পরে তারা ডাক্তার কে টাকা দিয়ে পাঠাই দেয়।লিটন বাইরে থেকে একটা দড়ি আনে এনে লিমা আপুর ঘলায় ফাস দেয় সোহাগ বলে কি করছ লিটন বলে তোকে বাচাই দুজনে রশির দুই মাথা দড়ে টানে আপুর গলায় পরে গলায় অটোর এসিড রসুন লাগাই দেয়।পরে তারা ওকে খাটে উঠাই কম্বল দিয়ে ঢেকে দেয়।তার কয়েক ঘন্টা পর আমাকে এক মহিলা ছেড়ে দেয়।আফরোজা বলেন থনা মামলা করতে গেলে থানা মামলা নেয় না।পরে আমি আদালতে মামলা করি যাহা মামলা নং২৩/১৯ইং যাহা চলমান। আমার মেয়ের ময়না তদন্ত রির্পোট আতহত্যা আসে কিন্ত এটা খুন যা আমার ছেলের সামনে ঘটেছে।