টিপু সুলতানঃ
ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের প্রতিটা সড়ক নয় যেনো হাল চাষের ভুমি।
বাপ্তা চৌদ্দঘর ২নং ওয়ার্ড সদ্দার বাড়ি সংলগ্ন সড়কটি বড় বড় খাঁদ হয়ে মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যার ফলে ভোগান্তি পোহাতে হয় ঐ এলাকাবাসী ও শত শত শিক্ষার্থীকে। সড়কটি সংষ্কার না হওয়া বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। ঘটছে বড় বড় দুর্ঘটনা। এ ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুদৃষ্টি কামনা করছে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
সরজমিনে গিয়ে জানা গেছে, সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বাজারে যাওয়ার একমাত্র সড়কটি ২/৩ বছর যাবত সংস্কার না হওয়ায় সড়কের বিভিন্ন জায়গায় বড় বড় খাঁদ হয়ে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। এই সড়কের দক্ষিনে রয়েছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তার সাথে রয়েছ ক্ষড়কি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এসব বিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন জীবনের ঝূঁকি নিয়ে পাঠদানের জন্য স্কুলে যেতে হয়। এছাড়াও এই সড়ক দিয়ে ছোট বড় অনেক মালবাহি যানবাহন চলাচল করে। যার ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম এলে এই সড়কটি চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বাজার সংযোগ সড়কটি দ্রুত সংস্কার করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ওই এলাকার হাজারো বাসিন্দা।
ওই এলাকার বাসিন্দা মোঃ মহিউদ্দিন, মোঃ সোহেল,মোঃ লিটন বলেন,ভোলা যাওয়ার বাজার সংযোগ সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় বড় বড় খাঁদ হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়কের পাশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকায় শত শত শিক্ষার্থী জীবনের ঝূঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটি ঝূঁকিপূর্ণ হওয়ায় প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম আসলে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে খুবই কষ্ট হয়। তাই সড়ক বিভাগ সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এই সড়ক সংস্কারের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানাই ।
বাপ্তা ৩নং ওয়ার্ডে মহাজন বাড়ির দুই পাশের সড়কের একই অবস্থা। বড় বড় খাঁদ হয়ে মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যার ফলে ভোগান্তি পোহাতে হয় ঐ এলাকার শত শত শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীকে। সড়কটি সংষ্কার না হয়ে বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছ। ঘটছে বড় বড় দূর্ঘটনা। এ থেকে মুক্তি পেতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
সরজমিনে গিয়ে জানা গেছে, সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের দুইপাশের সড়কটি বাজারে যাওয়ার একমাত্র রাস্তাটি ২/৩ বছর যাবত সংস্কার না হওয়ায় সড়কের বিভিন্ন অংশে বড় বড় খাঁদ হয়ে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। এই সড়কের পাশেই রয়েছে পাশে রয়েছ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নাসরিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এসব বিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন জীবনের ঝূঁকি নিয়ে পাঠদানের জন্য স্কুলে যেতে হয়। এছাড়াও এই সড়ক দিয়ে ছোট বড় অনেক মালবাহি যানবাহন চলাচল করে। যার ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম এলে এই সড়কটি চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ে। তুলাতুলি বাজার সংযোগ সড়কটি দ্রুত সংস্কার করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ওই এলাকার হাজারো বাসিন্দা।
ওই এলাকার বাসিন্দা মিদুল,সাধন, আলিফ, বলেন, সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়কের পাশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকায় শত শত শিক্ষার্থী জীবনের ঝূঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটি ঝূঁকিপূর্ণ হওয়ায় প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম আসলে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে খুবই কষ্ট হয়। তাই সড়ক বিভাগ সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এই সড়ক সংস্কারের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানাই ।
বাপ্তা চাচড়া ৪নং ওয়ার্ডের সড়কটি বড় বড় খাঁদ হয়ে মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যার ফলে ভোগান্তি পোহাতে হয় ঐ এলাকার শত শত শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীকে এ সড়কটি সংষ্কার না হওয়ায় বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। এ ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুদৃষ্টি কামনা করছে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
সরজমিনে গিয়ে জানা গেছে, সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বাজারে যাওয়ার একমাত্র রাস্তাটি ৫/৬ বছর যাবত সংস্কার না হওয়ায় সড়কের বিভিন্ন অংশে বড় বড় খাঁদ হয়ে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। এই সড়কের পাশেই রয়েছে পশ্চিম বাপ্তা আদর্শ স্কুল এণ্ড কলেজ। এ বিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন জীবনের ঝূঁকি নিয়ে পাঠদানের জন্য স্কুলে যেতে হয়। এছাড়াও এই সড়ক দিয়ে ছোট বড় অনেক মালবাহি যানবাহন চলাচল করে। যার ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম এলে এই সড়কটি চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সড়কটি দ্রুত সংস্কার করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ওই এলাকার হাজারো বাসিন্দা।
ওই এলাকার বাসিন্দা ইব্রাহীম,মোঃ ইমরান,সবুজ, বলেন, সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এই সড়কের পাশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকায় শত শত শিক্ষার্থী জীবনের ঝূঁকি নিয়ে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটি ঝূঁকিপূর্ণ হওয়ায় প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। বর্ষা মৌসুম আসলে এই সড়ক দিয়ে চলাচল করতে খুবই কষ্ট হয়। তাই সড়ক বিভাগ সহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এই সড়ক সংস্কারের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানাই ।