মাসুদ রানা প্রতিনিধিঃ ভোলা জেলা দক্ষিণ।
ভোলার ত্যাগী পরিক্ষিত আওয়ামী পরিবারের সন্তান বোরাহানউদ্দিন উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক পলাশ বিশ্বাসকে নিয়ে নোংরা রাজনিতি শুরুকরেছে কিছু সার্থানেশী মহল।
যেখানেজাতির পিতাবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আত্ম স্বৃকীত খুনি এবং হত্যা মামলার আসামী ক্যাপ্টেন মাজেদকে দ্রুত ফাসির রায় কার্যকর করে বাঙালী জাতিসহ ভোলাকে কলঙ্কমুক্ত করার দাবি করেছেন পলাশ বিশ্বাস ও তার পরিবার।
এর সাথে বোরহানউদ্দিনের আওয়ামী রাজনিতির সাথে জরিতদের কাছ থেকে জানা যায়, ক্যাপ্টেন মাজেদ হলো পলাশের দুঃসম্পর্কের চাচাতো নানা, আর পলাশের বাবা মায়ের বিয়ে হয় ১৫ আগস্টের ঘটনার আগে এবং ১৫ আগস্টের ঘটনার পর থেকে মাজেদের পরিবারের সাথে পলাশদের পরিবারের কোন সম্পর্কই নাই, পলাশের বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধের আগে থেকে পলাশের বাবা ছাত্রলীগের রাজনীতি করতো, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলো, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ছিল, বর্তমানে উপজেলা কৃষকলীগের আহ্বায়ক ও জেলা কৃষকলীগের সহ সভাপতি, উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য পদে আছে এবং পূর্বের কমিটির ত্রান বিষয়ক সম্পাদক ছিলো, পলাশের বড় ভাই উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, এখন আপনার কাছে প্রশ্ন এখানে পলাশের দোষ কোথায়?? পলাশের বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যার আগে থেকে আওয়ামীলীগের রাজনীতি সাথে জড়িত , পলাশের বাবা স্বাধীনতার আগে থেকে লীগ করে ,বড় ভাই বহু আগে থেকে লীগের রাজনীতি করে বোরহানউদ্দিন বাসির প্রশ্ন হলো বাবা-ভাইয়ের মুক্তিযুদ্ধ ও লীগ সংশ্লিষ্টতা বাদ দিয়ে মায়ের বাড়ির উপর চাচাতো নানার দোষ পলাশদের ঘাড়ে কেন পরবে?? পলাশতো এর আগে ছাত্রলীগের উপজেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদকও ছিল।
- পলাশ বিশ্বাস, বোরহানউদ্দিন উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। জারা তাকে নির্বাচিত করেছেন এবং যিনি বোরহানউদ্দিন এবং দৌলতখান উপজেলার মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন তিনি সবচেয়ে ভালো জানেন, সে কার আত্মীয় আর কার আত্মীয় না। অতএব আমরা মনে করি তাকে নিয়ে কোনো বিতর্ক সৃষ্টি করা ঠিক নয়।