মনজু ইসলাম/টিপু সুলতানঃ
ভোলায় মোট করোনা রুগি ৫ জন। ২ জন পৌর শহরে। ১জন ইলিশায়। ১ জন বোরাহানউদ্দিন অন্যজন মনপুরায়। মনপুরা ও বোরহান উদ্দিনের রুগীর অবস্থা অনেক ভালো। পরের টেস্টে ২ জনই নেগেটিভ এসেছে। তবে ভোলায় কোন করোনা চিকিৎসা নেই বললেই চলে। কোন রুগিকে হাসপাতালে নেয়া হয়না। করোনা পজেটিভ আসলেই হাসপাতালের ডাক্তারদের পক্ষ থেকে জারি করা হয় ভিন্ন ধরনের লকডাউন। রুগীদের কোন প্রকার ঔষদ খাওয়ানো থেকে শুরু করে সকল প্রকার সেবা কোন প্রকার প্রতিরোধক না নিয়ে রুগীর সজনরাই করতে হয়। এতে করে নতুুন আক্রান্ত বাড়তেই পারে।
ভোলার যমুনা টিভি প্রতিনিধি এইচ এম জাকির ভোলা নিউজকে বলেন, করোনা পজেটিভ রেজাল্ট আসার পর থেকে হাসপাতালের কোন ডাক্তার কিম্বা নার্স রুগীর কোন খোজ খবরই নেন না। চিকিৎসা দেয়াতো দুরের কথা, কোন ঔষধ খাইয়েছে কিনা সে খবরটাও নেন না ভোলার স্বাস্থবিভাগ। জাকির তাদের পরিবারের সার্বিক সহযোগিতার জন্য ভোলার পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার ও পৌর মেয়র মনিরুজ্জামমান মনিরকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। তবে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ভোলায় সরকারি ভাবে করোনা রুগিদের জন্য হাসপাতালে যাহা বরাদ্ধ তার কোন ফল ই পাচ্ছেন না করোনা রুগীরা।বোরাহানউদ্দিনের সাংবাদিক নেতা ইন্দ্রোজিৎ জানান, সেখানকার সংখ্যা লগু শিশুটি করোনা পজেটিভ আসার পর থেকে কোন ডাক্তার নার্স রুগীর কোন খবরই নেননি। একই অভিযোগ ইলিশার করোনা রুগী রাজিব মন্ডলের।
এদিকে করোনা চিকিৎসায় নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন মনপুরার উপজেলা নির্বাহি অফিসার ও ডাক্তার মাহমুদুর রশিদ। তারা রুগীর সাথে হেসে খেলে আনন্দ পুর্তি করে মনপুরার এক মাত্র রুগীকে সারিয়ে তোলেন। আজ তিনি পুরোপুরিভাবে সুস্থ্য হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।