ফয়সাল আহমেদ,বোরহানউদ্দিন(ভোলা):
ভোলার চারিদিকে যখন ত্রাণ চুরির খবর। তখনি ত্রানের গাড়ির চালকের আসনে বসে ঘরে ঘরে ত্রান নিয়ে যাচ্ছেন মেয়র রফিকুল ইসলাম। দিন রাত বিরতিহীন ভাবে চলছে বোরাহানউদ্দিনের মেয়রের ত্রানের গাড়ি। নিরবি নিবৃত্তে গরিব আসহায় থেকে শুরু করে ক্যামেরার সামনে না আসা নিন্মবিত্ত, মধ্যবিত্তের ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছেন মেয়র নিজে। মেয়রের ত্রানের গাড়িই এখন পৌরবাসির আস্থার যায়গায় পরিনত হয়েছে।
ভোলার অভিবাবক জননেতা তোফায়েল আহমেদের নির্দেশনা বাস্তবায়নে নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ কর দিন-রাত পরিশ্রম করে পৌর বাসির সেবা দিয়ে যাচ্ছেন প্রচার বিমুখ এ মানুষটি।
সকাল থেকে সন্ধ্যা, সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত করোনা নিয়ে সচেতনতা মূলক মিটিং, পৌরসভার প্রতিটি রাস্তায় জীবানু নাশক স্প্রে ছিটানো কখনো রাস্তায় টহলে ব্যস্ত থাকেন জনতার মেয়র।
সরকারি তহবিলের কোন চিন্তাই না করে নিজের পারিবারিক উপার্যিত অর্থ নিয়েই মানব সেবায় নেমেছেন মানবিক এই মেয়র।
সরকারীভাবে এ পর্যন্ত পেয়েছেন মাত্র ১৫ মেঃ টন চাল। তার সাথে নিজে আরো কয়েক গুন ব্যক্তিগত তহবিল থেকে যোগ করে এর সাথে আলু, সয়াবিন তেল, পিঁয়াজ, ডাল, লবন, সাবান ক্রয় করে ২০০০ হাজার অসহায়, কর্মহীন, খেটে খাওয়া, প্রতিবন্ধী, নিম্নবিত্ত মধ্যবিত্ত পরিবারের মাঝে বিতরণ করেছেন মেয়র রফিকুল ইসলাম।
এর পরেও তিনি নিয়েছেন ভিন্ন উদ্যোগ, সমাজের যেসকল মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তের আত্নসম্মানের কথা চিন্তা করে পরিচয় গোপন রেখে তাদের বাসায় খাদ্য সামগ্রী পৌঁছেও দিচ্ছিন মেয়র।এছাড়াও ভবিষ্যৎ এ খাবার পৌঁছে দেয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়ে তার ফেজবুকে আইডিতে ব্যক্তিগত এই ০১৭১১-০৪৩০২০ নাম্বারে যোগাযোগ করতে ও বলেন মেয়র রফিকুল ইসলাম।
সব কিছু ছপিয়ে একজন মেয়র রফিকুল ইসলামের কাছ থেকে জনপ্রতিনিধিদের অনেক শিক্ষা নেয়ার রয়েছে।