ফয়সাল অাহমেদ
চারদিকে অাজ করোনা ভাইরাস সংক্রমনের ভয়াল থাবা। জনজীবন বিপর্যস্ত। খেটে খাওয়া হতদরিদ্র মানুষ গুলো দিশেহারা অবস্থায় রয়েছে। অার এই খেটে খাওয়া হতদরিদ্র মানুষ গুলোর পাশে নিজ জীবনের মায়া ত্যাগ করে মাহে রমজানের ইফতার সামগ্রী ও খাদ্য দ্রব্য নিয়ে গাড়ির চালকের আসনে বসে ২য় পর্যায়ে বোরহানউদ্দিনে ১০ হাজার পরিবারের জন্য ঘরে ঘরে খাদ্য দ্রব্য পৌছে দিচ্ছেন মানবতার ফেরিওয়ালা খ্যাত তরুন সাংসদ অালী অাজম মুকুল এমপি। দিন রাত এক করে বিরতিহীন ভাবে চলছে বোরহানউদ্দিনে এমপির খাদ্যদ্রব্য বিতরনের গাড়ী। নিজের ব্যাক্তিগত তহবিল থেকে গরিব সহায় থেকে শুরু করে ক্যামেরার সামনে না আসা নিন্মবিত্ত, মধ্যবিত্তের ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছেন জনতার ওই এমপি। এমপির খাদ্যদ্রব্য বিতরনের গাড়িই এখন উপজেলা বাসীর আস্থার যায়গায় পরিনত হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় অাজ সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে উপজেলার টবগী ও কুতুবা ইউনিয়নে ইফতার সামগ্রী ও খাদ্য দ্রব্য বিতরন করা হয়। এ সময় তিনি বলেন অামরা মমতাময়ী মা জননেত্রী শেখ হাসিনার ৩১ দফা মেনে চলি। তার নেতৃত্বে অচিরেই অামরা করোনা ভাইরাস সংকট কাটিয়ে উঠব বলে অাশাবাদ ব্যক্ত করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্ররি নির্দেশনা বাস্তবায়নে ও নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ কর দিন-রাত বোরহানউদ্দিন ও দৌলতখানবাসীর সেবা করে যাচ্ছেন মানবতার ওই এমপি। তিনি বলেন আমার বাবা মা নেই। অামি এতিম। আমার বাবা মা,তাই আপনাদের সেবা দেওয়া আমার দ্বায়িত্ব।সকাল থেকে সন্ধ্যা, সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত করোনা ভাইরান নিয়ে সচেতনতা মূলক মিটিং করেছেন দুই উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে। এর পরেও তিনি নিয়েছেন ভিন্ন উদ্যোগ। চালু করেছেন হটলাইন। সমাজের যে সকল মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তের আত্নসম্মানের কথা চিন্তা করে পরিচয় গোপন রেখে তাদের বাসায় খাদ্য সামগ্রী পৌঁছেও দিচ্ছেন। উক্ত ইফতার ও খাদ্য দ্রব্য বিতরনে উপস্থিত ছিলেন সচিব, পরিকল্পনা কমিশন (আর্থ সামাজিক অবকাঠামো বিভাগ) জনাব মো: আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা চেয়ারম্যান অাবুল কালাম অাজাদ, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা বশির গাজী, পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম, টবগী ইউপির চেয়ারম্যান কামরুল অাহসান চৌধুরী, বড় মানিকা ইউপির চেয়ারম্যান জসিম উদ্দির হায়দার, ছাত্রলীগ সভাপতি নজরুল ইসলাম, সম্পাদক পলাশ বিশ্বাস সহ টবগী ইউপির অাওয়ামীলীগ সহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা।