মিলি শিকদার ঃ তজুমদ্দিন, উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়নের কোরাল মারা ০৯ নং ওয়ার্ড, ফারাজী বাড়ির সিদ্দিক ফরাজীর ছেলে মোঃ মাকসুদ দীর্ঘ দের বছর যাবৎ, তারই চাচা, মোঃ নুরে আলম হাফেজ, এর বায়রার মেয়ের সাথে দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই সম্পর্ক চলে, তার পেক্ষিতেই গত ২১ শে মে রাত আনুমানিক ০১ ঘটিকার সময়, মেয়েটি মাকসুদ কে ফোন করে তাদের বাড়ির পিছনে ঘাটলায় ডাকে, তার পর দু’জনে একসাথে কথা বলা অবস্থায়, মেয়ের খালু হাফেজ মোঃ নুরে আলম ফরাজী ঘটনা স্থানে দুজনকে আটক করে এবং মেয়েটিকে ছেড়ে দিয়ে ছেলেটিকে মুখ বেধে আটকিয়ে ঘরের ভিতর নিয়ে এলোপাতাড়ি মাইর ধর করে,এতে প্রায় রাত্র আনুমানিক ০৫ ঘটিকার সময় ছেলে (মাকসুদকে) তার আপন চাচা সাজু ফরাজীকে ডেকে এনে, হাফেজ মোঃ নুরে আলম ফরাজীসহ ছেলেটিকে তাদের নিজ ঘরে নিয়ে যায় এবং ছেলেটির পরিবারসহ ছেলেটিকে হুমকিদেয় যে এই ঘটনার কথা কাউকে বললে তার খবর আছে,সাংবাদিকদের জানান ভুক্তভোগীর পরিবার ও ঐ এলাকার জনগন।মেয়েটির খালু নুরে আলম সাংবাদিকদের জানান, আমার বায়রার মেয়ে সহ মাকসুদ আমাদের ঘরের পিছে ঘাটলায় বসে দুজনে একসাথে কথা বলে এবং আমি তা দেখে আমার ভাতিজা মাকসুদকে ঘরে আনি এবং তার পর আমার ভাই সাজুকে ডেকে এনে সে সহ ছেলেটির ঘরে নিয়ে যাই। এবং আমি ছেলেটিকে কোন মাইর ধর করি নাই। তাকে কে বা কাহারা মাইর ধর করেছে সেটা আমি যানি না।মাকসুদের দাদি জানান, আমার নাতি মাকসুদকে, হাফেজ নুরে আলম এর স্ত্রী ফোন দিয়ে তাদের বাড়িতে নেয়, এবং আগেও এমন তাদের বাড়িতে খবর দিয়ে নিতো, শুক্রবার রাতেও একই রকম ভাবে ফোন দিয়ে নেয়, নেয়ার পড়ে নুরে আলম এর স্ত্রীর বোনের মেয়ে সহ সেদিন রাতে একসাথে ঘাটে বসে কথা বললে সেখান থেকে আমার নাতিকে গামছা দিয়ে মুখ বেধেঁ আটকিয়ে ঘরের ভিতর নিয়ে এলোপাতাড়ি মাইর দোর করে এবং সারারাত তাকে অত্যাচার করে। এমনকি তাকে শরীলের চামড়া টেনে দেয়। এবং সে আমার নাতিকে ঘরে দিয়ে যায়। মাকসুদ পায়ের ওপর বর দিয়ে হেঁটে আসতে পারেনাই তাকে এমন ভাবে মারছে তার শরীলের এমন কোন জায়গা নাই তারা আঘাত করেনাই।মেয়ের বাবা-মার সাথে যোগাযোগের চেস্টা করলে তারা আমাদেরকে এরিয়ে যায়। স্থানীয় জনতা আরও জানান, এই ঘটনাটি নিয়ে যখন এলাকায় জানাজানি হয়, তখন
২২শে মে শনিবার রাত্র ১০.৩০ ঘটিকায়
স্থানীয় কয়েকজন গন্যমান্য লোক এই ঘটনাটি নিয়ে বিচার মজলিসে উভয়কে বসায়, বিচারের সময় কয়েকজন তর্কবিতর্ক করে সে স্থানে প্রায় মারামারির কাছাকাছি হয়, এবং বিচার ভেঙে যায়। এবং ছেলেটির শারীরিক অবস্থা খারাপ দেখে তাৎক্ষণিক তার পরিবার, তজুমদ্দিন হাসপাতালে মাকসুদকে ভর্তি করা হয়। স্হানীয় লোকজনের কাছে মাকসুদ সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা জানান- মাকসুদ খুব ভালো ছেলে কখনো কারোও সাথে কথা বর্তায় খারাপ দেখিনি এবং সে মাত্র হাফেজ হয়ে বের হইছে তবে এলাকায় তার কারো সাথে খারাপ কোন আচরণ করেছে বলে আমরা দেখিনি।