মোঃ আল-আমিনঃ সাদুবাদ জনতার মেয়র জনাব মোঃ মোরশেদ।আজ থেকে ভোলা জেলার চরফ্যাশন সদর রোডে রাস্তার উপরে ভ্রাম্যমান দোকানপাটমুক্ত করে যানবাহন ও জনসাধারণের স্বাভাবিক চলাচলের ব্যবস্হা করে দেয়ার জন্য।
নাগরিক সমাজের অনুযোগ কোন অজ্ঞাত কারনে আবার যেন এরা ভাসমান দোকানপাট নিয়ে সদর রোডে বসতে না পারে।বিগত কয়েক বছর যাবৎ এই সিন্ডিকেট চক্র চরফ্যাশন বাজারে ফুটপাতে অলি গলিতে টাকার বিনিময়ে দোকানপাট বসিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।ফলে ভোগান্তিতে পরছে সাধারণ মানুষ ও দোকান ব্যবসায়ীরা।দীর্ঘদিন যাবৎ এরা প্রভাব বিস্তার করে পৌর ইজারা আইন অমান্য করে আসছে।এদের কোন দলমত নেই, এরা নিজেদের স্বার্থে ঐক্যমত্য হয়ে সব সরতারের আমলে সরকারিদল করে। সব সরকারের আমলে এরা সাবুভাগ করে রাস্চাতার উপরে দোকানপাট চালায়। এই সিন্ডিকেটের কাছে প্রশাসন দোকানদ ব্যবসায়ী সারারণ মানুষ সবাই জিম্মি।লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে ঘরভাড়া নিয়ে মুল ব্যবসায়ীরা তাদের নিকট অসহায়।দোকানের সামনে বসিয়ে দিচ্ছে ভাসমান দোকান।প্রতিদিন বসে এই দোকান। ঈদকে সামনে রেখে পর্যটন এলাকাখ্যাত চরফ্যাশন সদর রোড ছিল পথচারী ও যানবাহন চলাচলে অনুপযোগী।সদর বোডে অচলাবস্হা নিয়ে কয়েকদিন যাবৎ গণমাধ্যমকর্মিরা পৌর মেয়র ও প্রশাসনের দৃস্টি আকর্ষন করলে সরেজমিন পরিদর্শন করে মেয়র মহোদয় জনস্বার্থে বিষয়টি আমলে নিয়ে সদর রোডের অবৈধ দোকানপাট সরিয়ে পরিচ্ছন্ন শহরে রুপান্ততিত করার জন্য অভিযান পরিচালনা করেন।অভিযানের পরে রাস্তার উপরে বসা ভাসমান সমুহ উচ্ছেদ করা হয়। এ বিষয়ে আজ শনিবার ৯ এপ্রিল দুপুরে জনতার মেয়র মোঃ মোরশেদ মহোদয়ের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,জনসাধারণের নির্বিঘ্নে চলাচলে রাস্তার উপরে কোন দোকান বসতে দেয়া হবেনা।এবং রাস্তার উপর কোন ছাতা ঝুলাতে পারবেনা। এব্যাপারে জিরো ট্রলারেন্স থাকবে।সদর রোডে দোকানপাট বসা নিয়ে কোন তদ্বির চলবেনা।তিনি আরও বলেন, সদর রোড পৌরসভার ইজারামুক্ত।কেউ এই আঞ্চলিক মহাসড়কে কোন দোকানপাট বসলে তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্হা নেয়া হবে।এই আদেশ কঠোরভাবে বাস্তবায়নের জন্য পৌরসভার টিম প্রতিদিন শহরে মনিটরিং করবে।