কোরবানীর হাটে ন্যার্য দামে সংঙ্কিত খামারীরা

ভোলা প্রতিনিধি % আসন্ন কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে ভোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারীরা। প্রতি বছরের মত এবছরেও কোরবানী ঈদে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায় গরু মোটা-তাঁজা করতে কাজ করে যাচ্ছেন খামারীরা। এবছর ভোলার ২ হাজার ৯৭৫ জন খামারী দেশীয় পদ্ধতির মাধ্যমে গরু মোটা-তাঁজা করে কোরবানির হাটে ক্রেতাদের চাহিদা পুরন করার পাশাপাশি খইল, ভূমিসহ প্রাকৃতি কাঁচা ঘাস খাইয়ে প্রস্তুত করা হচ্ছে পশু। এছাড়াও প্রতিবছর কোরবানির হাটে গরু বিক্রি করে লাভবান হলেও এবছর করোনার প্রাদুভাব বেড়ে যাওয়ায় হাটে গরু বিক্রি করে ভালো দাম পাওয়া নিয়ে সংঙ্কিত তারা।অন্যদিকে অবৈধ উপায়ে পশু মোটা-তাঁজা করা আসাধু খামারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি সচেতন খামারীদের ।তবে আসাধু খামারীদের বিরুদ্ধে হাটে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার।
খামারীরা বলছেন অবৈধভাবে ঔষুধ ও ইনজেশনের মাধ্যমে গরু মোটা-তাঁজা করে হাটে বিক্রি করতে আসা অসাধু খামারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বাজারের দেশী গরুর কদর বাড়বে। খামারীরা আরো বলেন ব্যাংক থেকে ঋন নিয়ে গরু কিনে মোটা-তাঁজা করে কোবানীর হাটে ভালো দামে বিক্রি করতে না পারলে লোকসান গুনতে হবে।জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইন্দ্রজিৎ কুমার মন্ডল বলেন,অবৈধভাবে গরু মোটা-তাঁজা করে হাটে বিক্রি করতে আসা অসাধু খামারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এদিকে এবছর ভোলার সাত উপজেলা কোরবানীর জন্য ৭৩ হাজার ৩২৪টি গরু, ২ হাজার ৩১০টি মহিস, ২৫ হাজার ২০৮ টি ছাগল ও ১ হাজার ২১৮টি ভেড়ার চাহিদা রয়েছে।

SHARE