কাচিয়া ইউনিয়নে জমি সংক্রান্ত বিষয়ে নিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ বিরোধ থাকলেও একের পর এক মিথ্যা মামলা

 

 

বোরহানউদ্দিন প্রতিনিধি।। ভোলা বোরহানউদ্দিন কাচিয়া ৯নং ওয়ার্ডে হাকিমুদ্দিন বাড়ীর জমিজমা নিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছে। হাকিমুদ্দিনে ৮০০ শতাংশ জমি এবং তার ৪ ছেলে তিন মেয়ে ১. মৃত নোয়াব আলী ২.মৃত রহমান আলী ৩.মৃত মহর আলী ৪.মৃত আব্বাস আলী। হাকিমুদ্দিনের এক এক ছেলের ১৪৪ শতাংশ করে পিতৃ সম্প্রতি পায় ।ওক্ত জমি জরিপ হালে (আর এস) আরো ৩০ শতাংশ জমি বেরে যায়। হাকিমুদ্দিনের ৩ মেয়েকে মোট ২১৬ শতাংশ জমি বন্টন করে। উক্ত হাকিমুদ্দিনের বাড়ির সম্প্রতিকে কেন্দ্র করে দির্ঘদিন যাবৎ, হাকিমুদ্দিনের উত্ত শরিকের মধ্যে সম্প্রতি নিয়ে বিরোধ চলে, মোঃ মোফাজ্জল হক ও মোঃ রতনের গ্রুপের মধ্যে কয়েকটি মামলা হয়।মোঃ মোফাজ্জল হক জানান, মৃত আব্বাস আলী ও মৃত রহমান আলীর জমি, মোঃ রতন গংরা মোট ২১৬ শতাংশ জমিসহ ৩০ শতাংশ জমি দখল করে দির্গদিন যাবৎ খায়। তাদের কোন দলিল নেই, SA,RS রেকর্ড সুত্রে জমি মালিকানা দাবি করে, জমি দখল করে তারা। এবং বাড়ির সম্প্রতি নিয়ে রতন গংরা আমাদের বিরুদ্ধে মোট ০৭টি মিথ্যা মামলা করে। আমার বড় ভাই মোঃ মফিজল হক, মোঃ রতন গংদের বিরুদ্ধে জমিজমা নিয়ে ০১টি, শান্তি ভঙ্গের আশংকা বিদ্যমান আছে বলে, ভোলা আদালতে গিয়ে, রতন গংদের বিরুদ্ধে ফৌঃকাঃ আইনের ১০৭/১১৭(সি) ধারায় অপরাধ সংঘটন করিয়াছে বলে একটি মামলা করে, যার মামলা নং এমপি ১১১/২০২১ ইং (বোর)। এই মামলার নোটিশ রতন গংরা পাওয়ার পরে, তারা উত্তেজিত হয়ে, তাদের নিজেদের ঘর ভেঙ্গে এবং মোঃ রতনের বড় ভাই অসুস্থ থাকা‌ মোঃ কাঞ্চনকে, ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে, রতন গংরা, এবং মোফাজ্জল হক গংদের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন, এই অভিযোগ পেয়ে বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশ ঘটনা স্থানে এসে উক্ত ঘটনাটি সুস্থ তদন্ত করেন। এই বিষয়ে অসুস্থ কাঞ্চনের ছেলে মিজানের দুই মেয়ে নাহিদা (৮) নামক ও তার ছোট বোন নাহিমা (৫) নামক জানান, হচত খেয়ে পরে ব্যাথা পেলে আমার আব্বু দাদাকে নিয়ে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যান। এই ঘটনাটির ব্যাপারে স্থানীয় গন্যমান্যরা বলেন
এই বাড়ির জমি জমা নিয়ে দির্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলিতেছে, প্রসাশন ও ইউপি সদস্যদের কাছে দাবি জানাই , এই ঘটনাটিকে সুস্থ সমাধান চান তারা।

SHARE