মনজু ইসলাম/ইমরানঃ-
আইজিপি ও কমিশনারের নেতৃত্বে গঠিত বিশেষ টিমের নেতৃত্ব দিয়ে করোনায় আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের নিয়মিত খোঁজ খবর নিচ্ছেন এডিসি তৈমুর। “পানিতে হয় মাটি, রক্ত আর ঘামে হয় মাতৃভুমি” এই স্লোগানকে সামনে রেখে এ, জেড, এম তৈমুর রহমান, এডিসি ক্রাইম, ডিএমপি বলেন, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি। এ বাধন রক্তের বাধন, সোনার বাংলা আমার জীবন মরন। সম্প্রতি সারা দুনিয়ায় যে মহামারী করোনাভাইরাস আজ চরম হুমকি হয়ে মানুষ এর জীবন কে লণ্ডভণ্ড করে দিচ্ছে, ঠিক তেমনি আমাদের বাংলাদেশ ও তার বাহিরে নই।
আর এদেশে এই সময়ে এই মহামারী করোনাভাইরাস সব ধরনের মানুষ এর ওপরেই চরম হানা দিয়েছে যার জন্য বাংলাদেশ এর মানুষ আজ চরম বিপদগামী। আজ যদি আমরা একটু লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পারব যে সারা বিশ্ব আজ খুবই অসহায়,,আর আমরা আজ মৃত্যুর মিছিলে পড়ে আছি, এ যেনো এক বড় যুদ্ধ্যের ময়দানে আমরা হাজির হয়ে আছি, যার প্রধান লক্ষ হল মরণ কে কাছ থেকে গ্রহণ করা।
এডিসি তৈমুর রহমান আরো বলেন, এত কুল প্রতিকুল জানা সত্যে ও বাংলাদেশ তথা যাদের কে বর্তমানে সুর্য সন্তান বলা যাই তারা হল বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী। সম্প্রতি এমন মহামারীর দিনেও তারা দিন রাত অকাল পরিশ্রম করে যাচ্ছে সাধারন মানুষ এর জীবন এর নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। আজ তারা তাদের পরিবার সজন আত্মীয় ছিন্ন থেকে দেশের জন্য অক্লান শ্রম আর মেধা দিয়ে জীবন বাজী রেখে কাজ করে যাচ্ছে।
কিন্তু এই মহামারী করোনাভাইরাস তাদের থেকেও দূরে নই, ঠিক আজ অনেক পুলিশ প্রশাসন এর সদস্য এই মহামাররী করোনাতে আক্রান্ত হয়ে কেহ হোম কোরেন্টাইনে নয়তো আইসোলেশনে এবং অনেকেই এ দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন।
বারবার দেখা যায় এমন মহামারী দিনে ও তাদের পাশে আছে এ,জেড,এম, তৈমুর রহমান, এডিসি ক্রাইম, ডিএমপি। এবং করোনা আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের সব সময় পাশে থেকে তাদের নিয়মিত খোঁজ খবর নিচ্ছেন এবং তৈমুর রহমান বিভিন্ন এলাকায় খাদ্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন। এবং দিনরাত সাধারণ মানুষ এর জীবন এর নিরাপত্তার জন্য খুব পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে এ,জেড,এম তৈমুর রহমান, এডিসি ক্রাইম, ডিএমপি বলেন, দেশের এমন ক্লান্তি লগ্নে যদিও তারা আজ ঘর ছাড়া তবুও একজন দেশের সেবক হিসেবে আমি গর্বিত। আর বিসিএস পুলিশ ছিল আমার প্রথম সপ্ন ও প্রেরনা। কারন আজ জীবন কে স্বার্থক মনে হই কারন এমন মহামারী দিনে আমরা এ দেশ মানে আমার জন্মভূমির পাশে কাজ করে যাচ্ছিএবং আমি নিজেকে একজন স্বার্থক গর্বিত মানুষ হিসেবে ভাবি।