লালমোহন থেকে তপতী সরকারঃ
লালমোহন ও তজুমুদ্দিন উপজেলা আওয়ামীলীগসহ সহযোগী সংগঠন গুলো স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে কার্যত নিস্ক্রিয় সংগঠন হিসেবে এক সময় জেলায় অন্যতম ছিলো।
এ অবস্থা থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন গুলোকে জেলার ভেতর সবচেয়ে শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে পরিনত করেন ২০১০ সালের ২৪ এপ্রিল উপনির্বাচনে বিজয়ী নৌকার প্রার্থী অালহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন । পরবর্তীতে তাঁকে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি করার পর তিনি অাওয়ামীলীগসহ প্রতিটি অঙ্গ সংগঠনকে এমন ভাবে ঢেলে সাজিয়েছেন যা এখন ভোলা জেলার মধ্যে শীর্ষ স্হানে রয়েছে।
মুলত ২০১০ সালের উপনির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এ আসনের সাধারণ জনগনের ভাগ্য পরিবর্তন, আওয়ামীলীগকে সাংগঠনিক ভাবে দক্ষ সংগঠনে পরিণত করা ও দলীয় নেতাকর্মীদের প্রাণপণ সহযোগিতা করে যুগান্তরকারী মাইলফলকই নয় সেরা ইতিহাস সৃষ্টি করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রেষ্ঠ আবিস্কার যোগ্য অনুসারী এমপি আলহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য তৃণমুলের সকল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের প্রাণের দাবী সংগঠনকে আরো গতিশীল করার ক্ষেত্রে এমপি শাওনকে পুনরায় লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দেখতে চায় ভোলা-৩ আসনের তৃণমূল আওয়ামীলীগ। এমপি শাওনকে সভাপতি হিসেবে পাওয়া এখন লালমোহনের দলীয় নেতাকর্মীদের প্রাণের দাবীতে পরিনত হয়েছে।
কেননা এ দাবী এমপি শাওনের নয় দল ও দলীয় নেতাকর্মীদের স্বার্থ রক্ষায় তৃণমুল কর্মীদের প্রাণের দাবী। অাসছে আগামী ৩রা ডিসেম্বর সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্কে লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উক্ত সম্মেলনে তারা অন্য কাউকে নয় একমাত্র অালহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ভাইকেই সভাপতি হিসেবে চায়।
সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার মাহেন্দ্রক্ষণে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রাণের দাবী পুনরায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে এমপি আলহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন মহোদয় দায়িত্ব নেন এটাই এমপি শাওনের প্রতি ও জেলা আওয়ামীলীগের প্রতি তৃণমূলের একমাত্র চাওয়া।
