আজন্ম লড়াকু এক শিক্ষাগুরু রাজিব মীর

নিউজ ডেস্কঃ

ভোলা নিউজ-০১.০৫.১৮

রাজীব মীর একজন কবি সাহিত্যিক ও আজন্ম লড়াকু এক শিক্ষা গুরুর নাম। জন্মস্থান ই যেন তার যুদ্ধক্ষেত্র। প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ করে বেড়ে উঠা ভোলা দ্বীপে জন্ম এই শিক্ষা গুরুর। ভোলায় উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে ভর্তি যুদ্ধে জয়লাভ করে সুযোগ পান ঢাকা ভার্সিটিতে উচ্চ শিক্ষার। ঢাবিতে ভালো ফলাফল করেও দেশের দলবাজির জন্য সুজোগ হয়নি সেখানে শিক্ষকতা করার। কিন্তু একজন মেধাবি যোদ্ধা কে তো আপনি আর ছাই চাপা দিয়ে রাখতে পারবেন না। পারেন ও নি দলবাজরা।  আপন মহিমায় যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে যোগদান করেন চট্রোগ্রাম ভার্সিটিতে। যোগদানের পর থেকে অযোগ্য আর স্বঘোষিত বুদ্ধিজীবীদের রোষানলে পরেন আজন্ম প্রতিবাদি এই আপোষহীন শিক্ষক। এক পর্যায়ে পাহাড়ি জংঙ্গীগোষ্টির সাথে লড়াই করতে করতে ক্লান্ত মীর চলে আসেন কথিত সভ্যতার দাবীদার পুরোনো ঢাকায়। যোগদান করেন জগন্নাথ ভার্সিটিতে। অল্প কিছুদিনের মধ্য ররাজিব মীর হয়ে উঠেন জবির ছাত্রছাত্রীদের প্রিয় শিক্ষক হিসেব। সাংবাদিকতা ও গনযোগাযোগ ডিপার্টমেন্ট এর লাইট হাউজ হিসেবে। এতে ইর্ষানিত হয়ে চেয়ার দখল করে বসে থাকা মাকাল ফল রা ভয় পেয়ে যান মসনদ হারানোর । শুরু করেন সড়যন্ত্র। তাদের একের পর এক সড়যন্ত্রের ফাঁদে পা না দিয়ে রাজীব মীর যখন ছুটে চলছেন আপন মহিমায়। সমতা আর অধিকারের আন্দোলন সংগ্রামে যখন একের পর এক সফলতা পাচ্ছেন। প্রতি একুশে বই মেলায় বের হচ্ছে তার সফল ঘবেষনা ধর্মী লেখা। এর পরেও কি আর থেমে থাকতে পারে সড়যন্ত্রের কল কাঠি নাড়া রাক্ষস দেবী কটকটিদের সড়যন্ত্র। রাজীব মীরকে চিরতরে শেষ করে দিতে এবার বেছেনেন বাংলার সস্তা উপকরন সেই নারী হয়রানীর চিরাচরিত অভিযোগ। আর অভিযোগ কারী ই যেখানে সাক্ষী আর বিচারক সেখানে রাজীব মীররাতো সক্রেটিসের মতই সাজা ভোগ করবেন এমন টাই সভাবিক। তাই হলো চাকুরী চুত্য করার পায়তারা। কিন্তু ঢাল যাদের নিত্যসঙ্গী তারাকি আর যুদ্ধে ডরে?  রাজীব মীর হাইকোর্টে গেলেন ওই প্রহসোনের বিরুদ্ধে জয় লাভ ও করলেন, নির্দোষ প্রমানিত হলেন সবই ফেরত পেলেন কিন্তু ফেরত পেলেন না জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া কতগুলো মুল্যবান সময়। আজ রাজীব মীর গুরুতর অসুস্থ হয়ে ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। দোয়া চেয়েছেন সকলের কাছে। ভোলা নিউজ পরিবারের পক্ষো থেকে এই আজন্মো লড়াকু শিক্ষা গুরুর জন্য সফলতা আর সুস্থতা কামনার সাথে সাথে প্রত্যাশা থাকবে সকল সড়যন্ত্র সফলতার সাথে মোকাবেলা করার।

 

SHARE