মনপুরা প্রতিনিধিঃ-ভোলা জেলা মনপুরা উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ নিয়োগ নিয়ে অনিয়ম দুর্নীতির লিখিত অভিযোগ করেন জেলা প্রশাসকের নিকট এক ভূক্তভোগী।।অভিযোগে তুলে ধরা হয় হাজিরহাট ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন মোঃ আব্দুল কাদের জিলানী।। দেখা যায় নিয়োগ কালীন সময়ে গ্রাম পুলিশ আব্দুল কাদের তাহার জাতীয় পরিচয় পত্র গোপন করে ভুয়া জন্ম নিবন্ধন সনদের মাধ্যমে উক্ত নিয়োগ লাভ করেন।অভিযোগে আরও দেখা যায় তার শিক্ষাগত সনদ নিয়ে নানামুখি প্রশ্ন রয়েছে, মূলত নিয়োগ কালীন সময়ে কাদের বয়স ছিল ৪২ বছর অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্রে ১২ বছর বয়স কমিয়ে উক্ত ভূয়া নিয়োগ লাভ করেন মর্মে অভিযোগ করা হয়।।এছাড়াও ভূয়া নিয়োগপ্রাপ্ত গ্রাম পুলিশ কাদেরর বসত বাড়ী ৪নং ওয়ার্ডে অবস্থিত কিন্তু গ্রাম পুলিশ হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন ৭ নং ওয়ার্ডে যা সম্পূর্ন বে আইনি এবং ইউনিয়ন পরিষদের জায়গা দখলের অভিযোগ পাওয়া যায় তাহার বিরুদ্ধে।।অন্যদিকে অভিযোগকারী উপযুক্ত যোগ্য প্রার্থী হয়েও গ্রাম পুলিশ পদে নিয়োগ বঞ্চিত হন এ বিষয়ে অভিযোগ কারী মোহাম্মদ মনির নানাভাবে প্রতিবাদ করেও কোন সমাধান না পেয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট লিখিত অভিযোগ করেন এবং নিজেকে যোগ্য প্রার্থী দাবি করে নিয়োগ পাওয়ার জন্য আবেদন করেন।।এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট জানতে চাইলে তিনি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান।।বিষয়টি নিয়ে মনপুরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান,আমি তদন্তের নিদ্দের্শনা পেয়েছি, অতি তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।।উল্লেখ্য তথ্য প্রমানে দেখা যায়, বিগত ২০১৪ সালের গ্রাম পুলিশ নিয়োগ কমিটি প্রয়োজনীয় তথ্যাদি যাচাই বাছাই না করেই আবদুল কাদেরকে নিয়োগ প্রদান করেন।।